Nabila Tabassum Chowdhury > Recent Status Updates

"কিছুদিন আগে কোপেনহাগেনের বন্দরের 'ছোট্ট জলকন্যা'র মূর্তিটিকে কোন্‌ এক নির্বোধ উন্মাদ ভেঙে বিকৃত করে দিয়েছিল। সারা ডেনমার্কে তাতে অপরিনেয় শোকের উচ্ছ্বাস উঠেছিল, বেদনায় দীর্ঘশ্বাস ফেলেছিল সমস্ত ইয়োরোপ। অথচ, ছোট্ট জলকন্যা কোনো বীরাঙ্গনা মৌ, দেবী নয়, সংগ্রামের কোনো অধিনায়িকা নয়, কোনো সমর্পিতা সেবিকা নয়, কোনো মৃত্যুজয়ী ধর্মযাজিকাও নয়। নিতান্তই রূপকথার জাদুকর হান্‌স আন্দেরসেনের গল্পের একটি চরিত্র-মর্তের মানুষকে ভালবেসে...

"বাকিগুলো দেখে রবীন্দ্রনাথের গান মনে পড়েঃ 'ওগো সন্ন্যাসী, হিমগিরি ছেড়ে নিচে নেমে এলে কিসের জন্যে?।'"

"সুগন্ধি প্রসাধন যখন একগেয়ে লাগে তখন পচা ড্রেন থেকে খানিকটা দুর্গন্ধ কাদা তুলে পারষ্পরিক অনুলেপন কী অসীম মুক্তির স্বাদ এনে দেয়! প্রীত মুহুর্তে অবদমনের সাথে লড়াই করে চলি, কিন্তু এমনি একটি পরম লগ্নে চাঁছা গলায় অকথ্য গান গেয়ে- মনের ভেতরকার রুদ্ধ উৎকট আবেগগুলোকে আমরা আনন্দের রসালোকে পৌঁছে দিই।

"আমার ধারণা, এইসব দোল জাতীয় উৎসবে আমাদের অনেকখানি বদরক্ত বেরিয়ে যায়। স্বাভাবিকভাবে একটানা জীবনযাত্রায় যখন বিরক্তি ধরে যায়, তখন একদিন-দুদিন-তিনদিন- কোথাও কোথাও একমাস ধরে এই ভুতুরে কাণ্ড চালাতে থাকি, তাতে করে আমরা আবার যেন মনের স্বাস্থ্য ফিরে পাই। প্রত্যেকদিন মুখশ্রীকে মনোরম রাখতে প্রাণান্ত- অন্তত একটি দিন একগালে চুন আর একগালে আলকাতরা মেখে কী স্বর্গীয় পুলক অনুভব করি।"

"আসলে খাওয়ার ব্যাপারটা সংস্কার মাত্র।"

"আটখানা উপন্যাসের আকর্ষণে ওটিকে গৃহিনীর কাছ থেকে উদ্ধার করবার জন্য আমিই যে প্রাণপনে চেষ্টা করবো, সেকথা আমার চাইতে বেশি করে কে জানে?"

কি কথা! ভালবাসাত থাইক্যা নাকি শাহজাদ বউ মারতো। আর কে না বউ মারে! তবে 'আপ্নে চরম শিক্ষা দিসেন ভাবী। আর ইহজনমে গায়ে হাত তোলার সাহস করবো না হারামজাদা কত টাকার বাজি!'
'তাইলে তো ভালোও বাসব না ইহজন্মে।'

New level of bibliophilia unlocked : 'Owner of Rabindra Rachanabali'

‘যদি থাকে বন্ধুর মন, গাঙ পার হইতে কতক্ষণ?’ মনে থাকিলে গহীন গাঙে কি করিবে। মনে থাকিলে মরা গাঙেও আটকাইতে পারে না; গানে আছে না,‘ভেবে রাধারমণ বলে, পিরিতের নাও শুকনায় চলে।’ কেমন কহিলাম। হাঁ, কথা তুমি কিছু মিছা কও নাই।
উদয়তারাকে তার স্বামী নিতে আসিয়াছে।

তিতাস যেন একটা শত্রু। নির্মম নিষ্ঠুর হইয়া উঠিয়াছে সেইশত্রু। এতদিন ভালবাসিয়া আসিয়াছে। আজ সম্পূর্ণ অনাত্মীয় হইয়া গিয়াছে। এতদিন সোহাগে আহ্লাদে বুকে করিয়া রাখিয়াছিল। আজ যেন ঠেলিয়া কোন গহীন জলে ফেলিয়া দিতেছে। যেন মালোদের সঙ্গে তার সব সম্পর্ক চুকাইয়া নিক্ষরুণ কণ্ঠে বলিয়া দিতেছে, আমার কাছে আর আসিও না। আমি আর তোমাদের কেউ না।

যতই তারা পৃথিবীর বুক আঁকড়াইয়া ধরিয়া থাকুক, ধরার মাটি তাহাদিগকে সর্বদা দুই হাতে ঠেলিয়া দিতেছে, আর বলিতেছে, ঠাঁই নাই, তোমাদের ঠাঁই নাই। যতদিন নদীতে থাকে জল, ততদিন তারা জলের উপর ভাসে। জল শুখাইলে তারা জলের সঙ্গে বাম্প হইয়া উড়িয়া যায়।

মালোদের দখল ছিল জলে; তরলতার নিরবলম্ব নিরবয়বের মধ্যে। কোনোদিন সেটা বাস্তবের গভীর স্পর্শ খুঁজিয়া পাইল না। পাইল না শক্ত কোনো অবলম্বন। কঠিন কোনো পা রাখিবার স্থান। তাই তারা ভাসমান। পৃথিবীর বুকে মিশিয়া যতই তারা, জেলেরা, গাছপালা বাড়িঘরের সঙ্গে মিতালি করুক, তারা বাম্পের মত ভাসমান।

এখন রাত গভীর হইয়াছে। এখন ভাটিয়াল গাহিবার সময়। এখন এমন সময়, যখন জীবনের ফাঁকে ফাঁকে জীবনাতীত আসিয়া উঁকি দিয়া যায়। এখন কান পাতিয়া রাত্রির হৃদস্পন্দন শুনিতে শুনিতে অনেক গভীর ভাবের অজানা স্পর্শ অনুভব করা যায়। অনেক অব্যক্ত রহস্যের বিশ্বাতীত সত্তা এই সময় আপনা থেকে মানুষের মনের নিভৃতে কথা কহিয়া যায়। সে কথা ভাটিয়ালী সুরে যে ইঙ্গিত দিয়া যায় অন্য সময়ে তাকে ধরাছোঁয়ার মধ্যে পাওয়া যায় না।

তেমনি রামধনু দেখিবে বালকে, দেখিবে এই বোকা অর্বাচীন ভিখারী ছেলেটা। দেখুক সে রামধনু; আর এদিকে তার পায়ের কাছে থেকে ছড়ানো আলুগুলি আর আর ছেলেরা কুড়াইয়া নিয়া যাক। বনমালীর ইচ্ছা হইল আলুগুলি কুড়াইয়া দেয়। কিন্তু নাবালকের দেখাদেখি রামধনুর দিকে চাহিয়া সেও নাবালক হইয়া গেল।

মানুষ নিজেকে নিজে রাঙায়। তাতেও পূর্ণ তৃপ্তি পায় না। প্রিয়জনকে রাঙায়, তাতেও পূর্ণ তৃপ্তি পায় না – তখন তারা আত্মপর বিচার না করিয়া, সকলকেই রাঙাইয়া আপন করিয়া তুলিতে চায়।

গোপালকাছা-দেওয়া দীর্ঘাকার মালো কাঁধের জল নামাইয়া শুন্য-দৃষ্টিতে তাকাইতে তাকাইতে এক সময় খেউ দিয়া তুলিয়া ফেলে। মাছেদের ভাবনা এখানেই শেষ হয়, কিন্তু মাছ যারা ধরিল তাদের ভাবনার আর শেষ হয় না। তাদের ভাবনা আরও সুদূর-প্রসারী। সামনের বর্ষাকাল পর্যন্ত।

“The Storied Life of A. J. Fikry reminds us what saves us all from a life of loneliness and isolation: our sense of empathy; our ability to love and be loved; our willingness to care and be cared for. Gabrielle Zevin has written a wonderful, moving, endearing story of redemption and transformation that will sing in your heart for a very, very long time.” —Garth Stein, author of The Art of Racing in the Rain

On a semirelated point, I think readers tend to see their lives through the lens of story.

I think we tell stories to understand the world. All stories- anecdotes, cave paintings, blog posts, book reviews, new articles, song, poems-are attempts to explain the world to each other and for ourselves.

There's a danger in reading, or in any intellectual pursuit, for it is to become too solitary and myopic, but I believe a true intellectual has a desire to share, to teach. In many ways, that's A.J.'s journey - from resident of an isolating, intellectual island to citizen and participant in a greater community.

When do you think about it, isn't a person just a structure built in reaction to the landscape and the weather.

A place ain't a place without a bookstore.

We are what we love. We are that we love.

“Are you afraid?” she asks.

Not of dying, he thinks, but a little of this part I’m in. Every day, there is less of me. Today I am thoughts without words. Tomorrow I will be a body without thoughts. And so it goes.

In the end, we are collected works.

The words you can’t find, you borrow.

We read to know we’re not alone. We read because we are alone. We read and we are not alone. We are not alone.

And the longer I do this (bookselling, yes, of course, but also living if that isn’t too awfully sentimental), the more I believe that this is what the point of it all is. To connect, my dear little nerd. Only connect.

A question I’ve thought about a great deal is why it is so much easier to write about the things we dislike/hate/ acknowledge to be flawed than the things we love.

Why is any one book different from any other book? They are different, A.J. decides, because they are. We have to look inside many. We have to believe. We agree to be disappointed sometimes so that we can be exhilarated every now and again.

He has found that people do all sorts of things, and they usually have their reasons.