ইবু, জয়ন্ত, কাজল, কাসেম ও তারেক। তারেক আবার এসেছে বিদেশ থেকে। নিজেকে বলে ‘ট্যাড়েক’। পাঁচ কিশোর বন্ধু। স্কুল শেষে একদিন বাড়ি ফেরার পথে হঠাৎ তারেক দেখল একটা স্কুটারে ভয়ঙ্কর একজন লোক একটা বাচ্চা মেয়েকে নিয়ে যাচ্ছে। মেয়েটার সঙ্গে লোকটা কেমন যেন বেমানান। ভাবভঙ্গি সুবিধার নয়। খটকা লাগল। তা হলে কি কিডন্যাপ? খবরের কাগজে তো রোজই এমন ঘটনা চোখে পড়ে। মুহূর্ত দেরি নয়! পিছু ধাওয়া করল। এখানেই ফেঁসে গেল ওরা। কেন? খবর তৈরি করতে গিয়ে নিজেরাই ‘খবর’ হয়ে গেল। সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার, কোমাডো ড্রাগনের চেয়ে ভয়াবহ বিপদ ওদের পিছু ধাওয়া করছে। সাহসী, বুদ্ধিমান, অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় পাঁচ বন্ধুর রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষা- বিপদ কেটে বেরুবে কখন! কীভাবে!
Muhammed Zafar Iqbal (Bengali: মুহম্মদ জাফর ইকবাল) is one of the most famous Bangladeshi author of Science-Fiction and Children's Literature ever to grace the Bengali literary community since the country's independence in 1971. He is a professor of Computer Science & Engineering at Shahjalal University of Science and Technology (SUST). Before that, Iqbal worked as a research scientist in Bell Communication Research for six years until 1994.
Birth and Family Background: Iqbal was born on 23 December 1952 in Sylhet. His father, Foyzur Rahman Ahmed, was a police officer. In his childhood, he traveled various part of Bangladesh, because of his father's transferring job. Zafar Iqbal was encouraged by his father for writing at an early life. He wrote his first science fiction work at the age of seven. On 5 May 1971, during the liberation war of Bangladesh, the Pakistan's invading army captured his father and killed him brutally in the bank of a river.
Education: Iqbal passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1968 and HSC exam from Dhaka College in 1970. He earned his BSc in Physics from Dhaka University in 1976. In the same year Iqbal went to University of Washington to obtain his PhD and earned the degree in 1982.
Personal Life: Iqbal married Dr. Yasmeen Haque in 1978. Yasmeen is the Dean of the Life Science Department, Head of the Physics Department, Provost of the Shohid Janoni Jahanara Imam Hall and a researcher at SUST. They have two children - son Nabil and daughter Yeshim. Yeshim translated the book Amar Bondhu Rashed (Rashed, My Friend) written by her father. Iqbal's elder brother, Humayun Ahmed, was the most popular author and film-maker of Bangladesh since its independence. Humayun died after a nine-month struggle against colorectal cancer on the 19 July 2012. His younger brother, Ahsan Habib, is the editor of the satirical magazine, Unmad and one of the most reknowned cartoonist of Bangladesh.
Academic Career: After obtaining PhD degree, Iqbal worked as a post-doctoral researcher at California Institute of Technology (CalTech) from 1983 to 1988. He then joined Bell Communications Research (Bellcore), a separate corporation from the Bell Labs (now Telcordia Technologies), as a Research Scientist. He left the institute in 1994 and joined the faculty of the Department of CSE of SUST.
Literary career: Iqbal started writing stories from a very early age. Iqbal wrote his first short story at the age of seven. While studying in the Dhaka University Iqbal's story Copotronic Bhalobasa was published in a local magazine. But, a number of readers at that time felt that the story was based on a foreign story. To answer this allegation, he later rewrote the story and published the story in collection of stories named Copotronic Sukh Dukkho. Since then he is the most popular writer both in Bengali Science-Fiction and in Juvenile Leterature of the country.
Other Activities and Awards: Zafar Iqbal won the Bangla Academy Award, the highest award in literature in Bangladesh, in 2004. Iqbal also played a leading role in founding Bangladesh Mathematical Olympiad. In 2011 he won Rotary SEED Award for his contribution in field of education.
যখন খুব ছোটবেলাতে ফিরে যেতে ইচ্ছা হয় তখনই স্যারকে স্মরণ করি কেননা ছোট বেলা মানেই স্যারের একরাশ পছন্দের বই। তাই যখনই হাতের কাছে বইগুলো আবার পাই হুমড়ি খেয়ে পড়ি সেগুলোর উপর। বুঝিনা এই বইগুলো এখনও কিভাবে যেন সেই মুগ্ধতা সমানভাবেই ধরে রাখে। তাই পড়তে ভালো লাগে।
যাই হোক একটা প্রশ্ন করি, আপনি কি আ্যডভেঞ্চার ভালোবাসেন? যদি উত্তর হ্যাঁ হয় তাহলে বইটি অবশ্যই আপনার জন্য। এই বইয়ের কাহিনী তৈরি হয়েছে পাচঁ দস্যি ছেলেকে নিয়ে। ইবু, কাজল, তারেক, কাশেম, জয়ন্ত। এরা সবাই বন্ধু হলেও স্বভাব, চরিত্র একেক জনের একেক রকম। তাহলে পরিচিত হওয়া যাক এই পাচঁ দস্যুর সাথে। ইবুর আগে নাম ছিলো ইকবাল। কিন্তু ইকবাল নামটা পুরানো ধাচেঁর হওয়ায় তার এটা পচ্ছন্দ না। তাই নিজেই ইকবাল থেকে ইবু নাম রেখেছে। ইব কিন্তুু একজন সায়েন্টিস্টও। কাজল ছেলেটা খবিশ টাইপের। তেমন একটা পরিষ্কার, পরিচ্ছন্নতা ওর মাঝে দেখা যায় না। জয়ন্ত একজন কবি। সে বড়দের নাম, পরিচয় দিয়ে কবিতা লেখে এবং তা পত্রিকায়ও ছাপা হয়। এখন সে একটি উপন্যাসও লিখছে যার নাম 'নীল নয়নার ভালবাসা'। এই উপন্যাসটি প্রেমের উপন্যাস হওয়ার কারণে জয়ন্তকে বেশ সামলিয়ে রাখতে হচ্ছে। কাশেম দেখতে বেশ লম্বা না কিন্তু ওর শরীর সম্পূর্ণই যেন লোহা দিয়ে তৈরী। প্রতিদিন ভোরে সে ব্যায়াম করে। সে কথা খুব কম বলে। কেউ একটা কথা দশবার বলেও যখন বুঝাতে পারে না কাশেম নাক দিয়ে একবার 'ঘ্রোঁত' শব্দ করে বুঝিয়ে দেয়।
এবার বাকি রইল তারেকের পরিচয়। তারেক আমেরিকা থেকে এসেছে। এখনো ঠিকমতো বাংলা বলতে পারে না। ইবুদের সাথে নতুন ভর্তি হওয়ার পর লজ্জায় কারো সাথে কোন কথাই বলে নি। ইবুদের ক্লাসে রাজাকার স্যারের সেদিন আগমন না হলে হয়তো জানাই হতো না তারেকের পরিচয়। তারেককে দিয়ে জোর করে কথা বলানোর চেষ্টা করতে গিয়েই ঝামেলা হয়ে যায়। রাজাকার স্যার নিজেই পড়েন বিপদে।
আর তারেকের সাথে বন্ধুত্ব হয়ে যায় ইবুদের। একদিন স্কুল থেকে ফেরার পথে তারেকের চোখে পড়ে এক বাচ্চা মেয়েকে একজন লোক কিডন্যাপ করছে। সবাই মিলে বাচ্চাটাকে উদ্ধার করতে যায়। কিন্তু পাচঁ বন্ধুই পড়ে বিপদে। কারণ বাচ্চাটা তার বাবার সাথেই ছিল কেউ তাকে কিডন্যাপ করে নি। পাচঁ বন্ধু ট্রেনের লোকজনের দৌড়ানি খেয়ে লাফ দেয় স্টেশনে। ওদের এই দূর্ধষ কাহিনী থেকেই সুযোগ হয় সুন্দরবন যাওয়ার সুযোগ। এরপরই ঘটতে থাকে আরো একের পর এক কাহিনী। কি হয় তবে শেষ পর্যন্ত? "
এই বইটা যখন প্রথম পড়ি, তখন ক্লাস ফাইভ কি সিক্সে পড়ি। তখনকার হিসেবেই রেটিং দিলাম। ৫ তারা। খুবই ভালো লেগেছে। আর এখন? বর্তমান প্রেক্ষাপটে যদি বইটা বিচার করতে যাই, ৩ এর বেশি দেবো না। কমও যেতে পারে। বাচ্চাকাচ্চারা দস্যি হয়, কিন্তু এতটা না বোধহয়। কিছুটা সীমারেখা আর বাস্তবতার নিরিখে হিসেব তো করতেই হয়, তা সে যতই ফিকশন হোক না কেন।
রাজাকারদের স্টেরিওটিপিক্যাল পোট্রেয়াল ব্যাপারটা রীতিমতো বিরক্তিকর। লেখকের বইতে বাংলা, বিজ্ঞান এবং গণিতের শিক্ষকেরাই সেরা থাকে। ধর্ম যারা পড়ান, তারা মানবতার শত্রু। কী আজব চিন্তাধারা!
-বইটা এমনিতে ভালোই ছিল। কিন্তু সামান্য কয়েকটা হাস্যকর ব্যপার জুড়ে দেয়ায় বিরক্ত হয়েছি। কিডন্যাপড একটা মেয়ে মুক্তিযুদ্ধে বাবার বীরত্বের গল্প বলে কিডন্যাপারদের ভয় পাইয়্যে দিচ্ছে এটা কি হাস্যকর নয়? মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারটাই এসব অপরিণামদর্শীদের জন্য হাস্যকর ব্যাপারে পরিণত হচ্ছে।
-এই লেখকের প্রতিটা শিশুতোষ বইতেই একজন বাজে শিক্ষক থাকেন যিনি রাজাকার ছিলেন, খবিশ বকেন, ছাত্রদের পেটান। অবধারিতভাবে সেই শিক্ষক ইসলামিয়াত পরাবেন। এর দ্বারা জাফর ইকবাল কি বোঝাতে চান?
-বাচ্চাদের বই পড়তে দেয়ার আগে এখন থেকে নিজে পড়ে দেখব। তারপর লেখকের দৃষ্টিভঙ্গিকে আগে বাচ্চাদের কাছে উপস্থাপন করে তবেই বই পড়তে দেব।
যে কথাটা না বললেই নয় জাফর ইকবাল একাত্তুরে খাটের নিচ থেকে ১৩ নম্বর সেক্টরের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
তারেক। বাংলাদেশ বংশ উদ্ভুত আমেরিকার বাসিন্দা। রোড এক্সিডেন্টে বাবাকে হারায়। বাবার মৃত্যুর আগে বাবাকে কথা দিয়েছিল যে বাংলাদেশ ঘুরে দেখবে। তার কথা রাখতেই মাকে নিয়ে বাংলাদেশে আসে তারেক। ভর্তি হয় স্কুলে। কিন্তু সপ্তাহ যেতে না যেতেই অদ্ভুত সব কান্ডকারখানার শিকার হয় সে। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশকে নিয়ে নেগেটভ ধারনা নিয়ে আমেরিকায় ফেরত যেতে চায় সে।
গল্পের ন্যারটর ইবু ১ সপ্তাহ সময় চায় তার কাছে থেকে। এর মাঝে যদি তার ভাল না লাগে তবে যে বাংলাদেশ ছেড়ে যেতে পারে তার আগে যেন নয়। ১ সপ্তাহের মাঝেই তারেক ইবু, জয়ন্ত, কাজল, কাসেম এর ভাল বন্ধু হয়ে যায়।
ঘটনাক্রমে কিডন্যাপার ভেবে একজনকে ট্রেনে পিছু নিয়ে ঢাকার বাহিরে চলে যায় তারা একা একা। পুলিশে ধরে থানায় নিয়ে আসে তাদের মাদক চোরাচালানীর সন্দেহে। এক সাংবাদিকের মধ্যস্থতায় এবং ইবুর হালকা মিথ্যায় রক্ষা পায় তারা কিন্তু তাদের নাম পেপারে চলে আসে বাড়ি পালানো এডভেঞ্চারার হিসেবে।
এরই ধারাবাহিকতায় তারা সুন্দরবনের এক ট্যুরে দাওয়াত পায়। ওখানেই জমে ওঠে এক রোমাঞ্চকর এডভেঞ্চারের।
বাচ্চাকালে থাকতে জাফর ইকবালের অনেক বই পড়েছি। তার এমন অনেক বইও সে সময়ে পড়া হয়েছে যা অনেকেরই পড়া হয় নি। কিন্তু এই বইটা আমার পরিচিত সবাই পড়া সত্ত্বেও আমার পড়া হয়ে ওঠে নি��� জাফর ইকবালের যতগুলো পড়েছি তার হিসাবে এটাকে একটা জেমের কাতারে ফেলা যায়। স্কুলে থাকতে যদি পড়তাম তাহলে এখনের চেয়ে আরও বেশি ভাল লাগত।
তার কিশোর উপন্যাসগুলোর চাইতে আমার শাহরিয়ার কবিরের কিশোর উপন্যাসগুলো বেশি ভাল লাগে কেননা তার বইগুলোতে বাচ্চাদের একটু বেশিই বাচ্চা বলে মনে করা হয়। টিনেজ অনেক বিষয়াদিই তার লেখাতে মিসিং থাকে যদিওবা বেশিরভাগ ক্যারেকটারগুলোই টিনেজার। এখন তার টার্গেট ডেমোগ্রাফ যদি আরও ছোট শিশু-কিশোর হয়ে থাকে তাহলে অন্য কথা। শাহরিয়ার কবিরের বইগুলোতে সে ব্যাপারটা চোখে পড়ে না। তিনি টিনেজারদের টিনেজারদের মতই ট্রিট করেন এবং তার চরিত্রগুলোকেও সেই ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেন। এ বিষয়টার কারণে জাফর ইকবালের লেখা নিয়ে আমার অভিযোগ ছিল কিন্তু এ বইটায় এমনটা করেননি তিনি। ক্ষেত্র বিশেষে একদম বাচ্চা হিসেবে চরিত্রায়ন করেন নি তা নয় তবুও অন্যান্য বইয়ের চেয়ে ভাল লেগেছে চরিত্রায়ন। বিশেষ করে বন্ধুত্ব আর তাদের কুকীর্তি আমাকে নস্টালজিয়ার সাগরে ফেলেছে বহুবার। বইটা পড়ার সময় বার বার স্কুলে ফিরে যেতে ইচ্ছে করেছে।
সর্বোপরি, একটা গল্প বলি। এই বইয়ের ধর্ম স্যারের চরিত্র আমরা পেয়েছিলাম বিজ্ঞান স্যারের আদলে। ক্লাস ফাইভে থাকতে দেয়ালিকা হিসেবে আমরা এলবার্ট আইন্সটাইনের ছবি আর জীবনি ক্লাসে টানিয়েছিলাম। বিজ্ঞান স্যার এসে ক্লাসে আইন্সটাইনের ছবি দেখে বলেছিলেন, "ইহুদীর ছবি ক্লাসে কেন? জলদি এসব খুলে ফেল।" তিনি আমাদের যে ক'দিন পড়িয়েছিলেন এমন অনেক কিছুই বলেছেন যা একজন বিজ্ঞান স্যারের মুখে মানায় না, যাহোক।
ছোটবেলার অন্যতম প্রিয় বই। গিফট পেয়েছিলাম। প্রচ্ছদ থেকে শুরু করে ভেতরের প্রতিটা পাতা চুম্বকের মতো করে টেনে ধরে রেখেছিলো। মোটামুটি বিরতি দিয়ে কয়েকবার পড়ে শেষ করেছিলাম মনে আছে। সবমিলিয়ে বলতে গেলে ফেলে আসা সুখকর ছোটবেলার একটা উল্লেখযোগ্য অংশই বটে।
এই বইটা দিয়ে তার বই পড়া শুরু।বইটা পড়ে একটা ভালোলাগা জন নিয়েছিল।একে একে তার লেখা প্রায় ১০১১ টা বই কিনে পড়ে ফেলি ও সংগ্রহ করি।কি কারনে যেন তার লেখা বই আর ভাল লাগেনা।২০১৫ এর পর লেখকের আর বই কেনা হয় না।আগ্রহ পাই না। *** এই বইটা আমি ৫ বার পড়েছি।
আর তার সুবাধেই তারা সুন্দরবন অভিযাত্রী দলের সাথে ফ্রিতে সুন্দরবন ঘুরতে যায়। এবং এখানেই ঘটতে থাকে মজার মজার সব ঘটনা। মজার হলে বেশ কিচু বিপদের মুখোমুখি হতে হয় তাদের। এবং সবশেষে তারা আবার হিরো হয় যখন সমস্ত বিপদ অতিক্রম করে সুন্দরবন থেকে ফিরে আসে।
A simple teen adventure plot; yet, this book will be among my memorable ones. Only because, it taught me, there's pride in truth, and having to lie is always insulting.
পড়ার সময় বারবার খুব মনে হচ্ছিলো এরম adventures যদি আমিও করতাম ছোটবেলায় ..কি দারুন মজাই না হতো 😋😋. ছোটবেলায় ফিরে গেছিলাম পড়তে পড়তে , যাকে বলে ফাটাফাটি story!!
মাঝে মাঝে এমন অনেক শিশুর সাথে পরিচয় হয় যারা কখনো গল্পের বই পড়ে নি, তাদেরকে এই বইটা পড়তে দেই, ওমা কিছুদিনের মধ্যেই পড়ে শেষ করে বলে, আপু এই বইটা কত মজা, আরো বই হবে আপনার কাছে?
পুরো অ্যাডভেঞ্চার এ ভরা একটি উপন্যাস। ইবু, জয়ন্ত, কাজল, কাসেম ও তারেক -এই পাঁচজন বন্ধুর অ্যাডভেঞ্চার কাহিনি নিয়ে হল দস্যি কজন। এর মাঝে তারেক এসেছে বিদেশ থেকে, সে ঠিকমত বাংলা উচ্চারণ করতে পারে না। বলে ট্যারেক। এটা নিয়ে কত হাসাহাসি। তাদের মধ্যে ইবু হল সায়েন্টিস্ট, জয়ন্ত হল কবি, কাজল হল 'খবিশ', কাসেম হল 'মাসেল ম্যান' আর তারেক ত এসেছে আমেরিকা থেকে।
এই পাঁচজন একবার এক কিডনাপারকে ধরতে গিয়ে একটা সমস্যা পাকিয়ে ফেলে। এবং ত���রা যখন সব কিছু সমাধান করে বাড়ি ফিরে আসে তখন পত্রিকায় তাদের নিয়ে খবর বের হয়। এতে করে তারা হিরো হয়ে যায়। আর তার সুবাধেই তারা সুন্দরবন অভিযাত্রী দলের সাথে ফ্রিতে সুন্দরবন ঘুরতে যায়। এবং এখানেই ঘটতে থাকে মজার মজার সব ঘটনা। মজার হলে বেশ কিচু বিপদের মুখোমুখি হতে হয় তাদের। এবং সবশেষে তারা আবার হিরো হয় যখন সমস্ত বিপদ অতিক্রম করে সুন্দরবন থেকে ফিরে আসে।
তাদের হিরো হবার কাহিনী এবং বিপদকে জয় করে নানা রকম অ্যাডভেঞ্চার এর কাহিনীর পুরোটা জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর কিশোর উপন্যাস “দস্যি কজন”।
This book is about a group of five friends who study in the same school — ইবু, জয়ন্ত, কাজল, কাসেম ও তারেক. তারেক was the new kid, who recently came to Bangladesh with his mother. ঠিকমতো বাংলা বলতে পারে না এখনো। These five friends raised all sorts of hell together😂 Wherever they go, adventure follows.
I must admit that re-reading all these childhood books makes me feel like a child again. I loved the friendship and adventures of this book. The train incident and the interview with the spoon were hilarious. It has comedy, action, friendship, everything. Needless to say, I liked the plot, characters, and execution. Overall, a good book in my opinion. Makes me wanna travel though.
A book that you would read and then grab the next person you see and hand it to them to read as well. Set in the Sundarbaan Forest, it tells the story of how a group of teens tackle poachers. Humourous at the same time thrilling
It was a birthday gift when i was at class 8 and i simply love that it's a story of some teenagers and a foregien kid and like they talk(তারেক কে টারেক বলা) zafar iqbal did this excellently.It was full of fun. But if you become 17+ you won't find anything on this!