Jump to ratings and reviews
Rate this book

প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ

Rate this book
বর্তমান যুগ হলো প্রেজেন্টাশানের যুগ। একটা জিনিসকে আপনি কিভাবে, কতোটা সহজে, কতোটা সাবলীলভাবে, কতোটা মাধুর্যতায় প্রেজেন্টেশান করছেন তার উপর কিন্তু অনেক কিছুই নির্ভর করে। ন্যাচারালি, মানুষের একটা স্বভাব হচ্ছে – এরা তত্ত্বকথা খুব কম হজম করতে পারে। এরা চায় সহজবোধ্যতা। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ এর লেখক আরিফ আজাদ ঠিক এই পদ্ধতিই বেছে নিয়েছেন। তিনি গতানুগতিক লেকচার বা তত্বকথার ধাঁচে না গিয়ে, বক্তব্যের বিষয়গুলোকে গল্পের ধাঁচে ফেলে সাজিয়েছেন। প্রতিটি গল্পের শুরুতেই আছে মজার, আগ্রহ উদ্দীপক একটি সূচনা। কোথাও বা গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদের সাথে তাঁর বন্ধু আরিফের খুনসুটি, কোথাও বা মজার কোন স্মৃতির রোমন্থন, কোথাও বা আছে সিরিয়াস কোন ব্যাপারে সিরিয়াস কোন হুশিয়ারি। গল্পে মজা আছে, আনন্দ আছে। মোটামুটি, সার্থক গল্পে যা যা উপাদান থাকা দরকার, যা যা থাকলে পাঠকের গল্প পাঠে বিরক্তি আসেনা, রুচি হারায় না- তার সবকিছুর এক সম্মিলিত সন্নিবেশ যেন লেখক আরিফ আজাদের এই সিরিজের একেকটি এপিসোড।
গল্পে গল্পে যুক্তি খন্ডন, পাল্টা যুক্তি ছুঁড়ে দেওয়া, পরম মমতায় অবিশ্বাসের অন্ধকার দূরীকরণে এ যেন এক বিশ্বস্ত শিল্পী।

160 pages, Hardcover

First published February 9, 2017

136 people are currently reading
1131 people want to read

About the author

Arif Azad

19 books397 followers
আরিফ আজাদ একজন জীবন্ত আলোকবর্তিকা - লেখক আরিফ আজাদকে বর্ণনা করতে গিয়ে একথাই বলেছেন ডঃ শামসুল আরেফিন। গার্ডিয়ান প্রকাশনী আরিফ আজাদের পরিচয় দিতে গিয়ে লিখেছে, “তিনি বিশ্বাস নিয়ে লেখেন, অবিশ্বাসের আয়না চূর্ণবিচুর্ণ করেন।” আরিফ আজাদ এর বই মানেই একুশে বইমেলায় বেস্ট সেলার, এতটাই জনপ্রিয় এ লেখক। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সাহিত্য অঙ্গনে সবচেয়ে আলোড়ন তোলা লেখকদের একজন আরিফ আজাদ।

১৯৯০ সালের ৭ই জানুয়ারি চট্টগ্রামে জন্ম নেয়া এ লেখক মাধ্যমিক শিক্ষাজীবন শেষ করে চট্টগ্রাম জিলা স্কুলে। একটি সরকারি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং সেখানে উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করেন।

লেখালেখির ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই আরিফ আজাদ এর বই সমূহ পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলে। তার প্রথম বই ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ’ ২০১৭ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশ পায়। বইটির কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদ বিভিন্ন কথোপকথনের মধ্যে তার নাস্তিক বন্ধুর অবিশ্বাসকে বিজ্ঞানসম্মত নানা যুক্তিতর্কের মাধ্যমে খণ্ডন করে। আর এসব কথোপকথনের মধ্য দিয়েই বইটিতে অবিশ্বাসীদের অনেক যুক্তি খণ্ডন করেছেন লেখক। বইটি প্রকাশের পরপরই তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। এটি ইংরেজি ও অসমীয়া ভাষায় অনূদিতও হয়েছে। ২০১৯ সালের একুশে বইমেলায় ‘প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ - ২’ প্রকাশিত হয়ে এবং এটিও বেস্টসেলারে পরিণত হয়। সাজিদ সিরিজ ছাড়াও আরিফ আজাদ এর বই সমগ্রতে আছে ‘আরজ আলী সমীপে’ এবং ‘সত্যকথন’ (সহলেখক) এর মতো তুমুল জনপ্রিয় বই।

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
998 (41%)
4 stars
666 (27%)
3 stars
361 (14%)
2 stars
155 (6%)
1 star
239 (9%)
Displaying 1 - 30 of 272 reviews
Profile Image for Mosharaf Hossain.
128 reviews98 followers
March 18, 2017
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ, ২০১৭ সালের বই মেলায় বিক্রিত বইগুলোর প্রথমসারির একটি। যা এবছর তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। যেখানে নবীন লেখক আরিফ আজাদ "স্রষ্টা, রাসূল (স:) আর আল কুরআন" কে নিয়ে নানা রকম প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।

গল্পের মূল চরিত্র সাজিদ, যে জীবনের এক পর্যায়ে অবিশ্বাসী থাকে। এরপর সে আস্তে আস্তে লেখকের সান্নিধ্য পাওয়ার কারনে বিশ্বাসীদের কাতের ভিড় করে। এরপর থেকে সাজিদ নানা যুক্তি (?) দিয়ে ভুল প্রমান করতে থাকে বড় বড় সব অবিশ্বাসীদের।

বইয়ের একদম শুরুতেই লেখক বলেছেন, "যুক্তিতেই মুক্তি নাকি বিশ্বাসের যুক্তিতে মুক্তি?", মূলত এখান থেকেই শুরু লেখকের স্ববিরোধীতা।

প্রথম প্রবন্ধে লেখক বলেছেন, "আচ্ছা তোর মা-বাবার মিলনেই যে তুই জন্মেছিস, সেটা কি তুই কখনো দেখেছিলি?"। লেখক বলতে চেয়েছেন, যেহেতু তুমি বিনা প্রশ্নের তোমার মা বাবাকে মেনে নিচ্ছ নিজ জন্মদাতা হিসেবে, তুমি কোন প্রমান চাচ্ছো না, সেখানে তোমার বিনা প্রশ্নে স্রষ্টাকে মেনে নিতে কি সমস্যা?

লেখক বইয়ের ১৫ নং পাতায় বলেছেন, "উনাকে স্রেফ বিশ্বাস করে নিতে হয়।"... এরপর লেখক আবার বলেন, "সবাই এমন কিছু না কিছুতে ঠিক বিশ্বাস করে, যা তারা কখনো দেখনি কিংবা আদৌ দেখার কোনো সুযোগও নেই। কিন্তু এটা নিয়ে তারা প্রশ্ন তোলে না। তারা নির্বিঘ্নে ও নিশ্চিন্তে তাতে বিশ্বাস করে যায়।"

লেখক বিশ্বাস আর "মেনে নেওয়ার" মধ্যে বারবার হোচট খেয়েছেন। লেখক ভুলে গিয়েছেন মানুষ কখন স্রেফ বিশ্বাসের আশ্রয় নেয়, আর কখন মেনে নেয়।

পুরো বই জুড়ে ছিল লেখকের ডজনের উপর ভাঁড়ামি। কুরআনের আয়াতকে প্রমানের জন্য লেখক টেনে এনেছেন স্বাধীনতা যুদ্ধকে, রাসূল (সঃ) এর সাথে আয়শা (রাঃ) এর সম্পর্ককে যুক্তিসঙ্গত করার জন্য টেনে এনেছেন হুমায়ূন আহমেদ আর বঙ্গবন্ধুর বৈবাহির প্রেক্ষাপট। যেটা ছিল স্রেফ ভাঁড়ামির নিন্মতম পর্যায়।

বিবর্তনবাদকে অস্বীকার করতে লেখক আশ্রয় নিয়েছেন নির্লজ্জ মিথ্যাচারের। একটা বৈজ্ঞানিক আলোচনা করতে গিয়ে লেখক ভুলেই(?) গিয়েছেন কোন একটা পিয়ার রিভিউড জার্নালকে সাইট করতে। লেখক পত্র পত্রিকা, বিভিন্ন ব্লগের লিংকে হাজির করেছেন দালিলিক প্রমান হিসেবে।

লেখককে স্বাগতম আলোচনার দুয়ার খুলে দেওয়ার জন্য। চাপাতি ছেড়ে কলমের লড়াইয়ের দুনিয়ায় অংশ নেওয়ার জন্য।

কিন্তু আমার প্রশ্ন হল, এই বই লিখে লেখক ইসলামকেই উপহাস করলেন নাকি বিজ্ঞানকেই অপমানিত করলেন, ঠিক মাথায় ধরছে না।

নেই কোন বৈজ্ঞানিক তথ্য প্রমানের ভিত্তিরে যুক্তিনির্ভর আলোচনা, বরং সাজিদ যেখানেই আটকা পড়েছেন সেখানেই ছেলেমানুষির আশ্রয় নিয়েছেন।

আরিফ আজাদকে আরো একবার ধন্যবাদ, কোথাও কাউকে কটু ভাষায় আক্রমন না করার জন্য- ব্যাপারটা সত্যি অনন্য।

তবে ভাঁড়ামিতে ভরপুর বইটি নিঃসন্দেহে সুখপাঠ্য-অত্যন্ত ঝরঝরে লেখা। এই নিয়ে বিস্তারিত লেখা পাবেন নিচের দুটা লিংকে। আরো অনেক কথা লেখা যাইত, কিন্তু ট্যাগ খাওয়ার ভয়ে, নিজেকে খুব সাবধানে সেন্সর করতে হয়েছে।

লেখক আরো একবার প্রমান করেছেন, তর্ক করতে পারলে আসলেই সবকিছুকে প্রমান করার সম্ভব। যার জন্য ১টা স্টার প্রদান করা হলো।

বিবর্তন নিয়ে ধোঁকাবাজির জবাবঃ https://goo.gl/9RFXLl
তুলনামূলক জবাবঃ https://goo.gl/PWvgbb


Profile Image for Aishu Rehman.
1,077 reviews1,040 followers
July 15, 2019
বইয়ের যুক্তিগুলো যে খুব পছন্দ হয়েছে তা কিন্তু না। কিছু কিছু যুক্তি আমার কাছে খুব অসহ্য লেগেছে। তবে একটা কথা বলতে পারি, বিজ্ঞানের অনুমান নির্ভর একটি থিউরী হাতে নিয়ে ঐশ্বরিক মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআনকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস মানুষ কিভাবে পায় তা আমার বোধগম্য নয়।

কারণ বিজ্ঞানের থিওরীর কোন কন্সটেন্সি নেই। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় থিউরীতে একজন বিজ্ঞানীর ব্যক্তিগত ধারনার প্রভাব প্রতিফলিত হয়। বিজ্ঞানের ফাইনাল বলেও কিছু নেই, এর সবই মানব সৃষ্ট অনুমান নির্ভর। হাঁ জানার জন্য তা ষ্টাডি করা যায়, তবে তার উপর অগাদ আস্থা রাখা অবশ্যই বোকামী।
Profile Image for Daina Chakma.
435 reviews759 followers
March 6, 2019
মেটাফরিকাল যুক্তি দিয়ে ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণের হাস্যকর চেষ্টা কিংবা ভুলে ভরা বৈজ্ঞানিক যুক্তি-তক্কের উপস্থাপনার সমালোচনা তোলা থাকুক। এসব কাজের উপযোগী বহু জ্ঞানী-গুণী মানুষ আছেন।

আমি বরং লেখকের চাপাতি ছেড়ে কলম হাতে যুদ্ধ করার প্রচেষ্টাকে এপ্রিশিয়েট করে যাই। এই শুভবুদ্ধির উদয় আরও আগে ঘটলে আজ হয়তো অভিজিৎ রায় বেঁচে থাকতেন!
Profile Image for Rifat.
497 reviews325 followers
March 18, 2021
২০১৭ সাল তোলপাড় করা বই প্যারাডক্সিকাল সাজিদ। যারা জীবনে বই-টই তেমন পড়েন না তাদেরও অনেকেই এই বই পড়েছেন। মোটকথা এইটা খুব পরিচিত বই। আমি বইখানা ২০১৯ এ পড়েছিলাম একবার। আনন্দের সাথেই পড়েছিলাম কোনো কিছু না ভেবে, খুবই দৌড়াদৌড়ির মধ্যে একটা একটা করে অধ্যায় শেষ করেছিলাম যার বেশিরভাগই ভুলে গেছিলাম। পরে দেখি বই নিয়ে যাচ্ছেতাই কান্ড। কেউ ফুলের মালা দিয়ে সাজায় আবার কেউ ইচ্ছামত ধুয়ে দেয়। দেখতে হয় ব্যাপারটা ( মনে পড়ছিল না ভাল করে)

যাইহোক আবার পড়লাম একটু মনোযোগ দিয়েই। সবশেষে আমার রিয়াকশন মধ্যম মানের। এই বই নিয়ে এত মাতামাতির কারণ তেমন নেই। কিন্তু এই বইয়ের এত বিখ্যাত হওয়ার পেছনে বরমাল্য দেয়া আর ধোয়াধুয়ি করা পাঠকই দায়ী (বই এর সাথে রিলেটেড ব্যক্তিবর্গের খুশি হওয়া উচিত! )
পুরো বইটিকে ২২টি শিরোনামে সাজানো হয়েছে। পবিত্র কোরআন শরীফের বেশ কিছু আয়াতের ভাবার্থ বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করা হয়েছে, যা ভালো লেগেছে। ওখানে আর তর্ক বিতর্কের কিছু থাকে না শেষে, সম্ভবত সেই কারণেই এই অধ্যায়গুলো নিয়ে বিতর্কও তেমন একটা নেই ( থাকলেও আমার সামনে আসেনি; ম্যাক্সিমামের অভিযোগ কিছু নির্দিষ্ট টপিকে আর শেষের দিকের বিবর্তন নিয়ে )



আর বাদবাকি থাকে যা ভাল লাগে নি। খুব কম টপিকই মন্দ লাগার ঘরে কিন্তু সেগুলো খুবই স্পর্শকাতর। ১ম অধ্যায় নিয়েই আমার ব্যাপক সমস্যা। বাকি সবার দেখাদেখি আমিও একমত যে, লেখক বিশ্বাস শব্দটিকে একরকম গুলিয়ে ফেলেছেন।
মা,বাবাকে আমরা দেখে আসতেছি ছোটবেলা থেকে তারা কেমন করে আমাদের বড় করে তুলতেছেন- সব আমাদের সামনে, তাই আমরা তাদেরকেই মেনে নিচ্ছি। কারোর যদি বেশি সমস্যা মনে হয় তো ডিএনএ টেস্ট করিয়ে আসুক🙄এই মেনে নেয়ার সাথে স্রষ্টাকে বিশ্বাস করার মধ্যে কোনো সম্পর্ক আছে বলে আমি মনে করি না। এই কম্পারিজন চলেই না, স্রষ্টা মানুষ নন।
"পুতুল নাচের ইতিকথা" য় মানিকবাবু বলেছেন,

“কেহ বিশ্বাস করে, কেহ করে না। যে বিশ্বাস করে সেও সত্য-মিথ্যা যাচাই করে না, যে অবিশ্বাস করে সেও না। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের প্রশ্নটা নির্ভর করে মানুষের খুশির উপর।”

বিশ্বাস জিনিসটা কিছুটা এমনই! চারদিকে তাকানোর পরে মনে হয় কেউ একজন আসলেই আছেন যিনি এই সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। খুশি খুশি লাগে আমার।
মানিকবাবুর থেকে সাহায্য নিলাম, লেখকও তো দেখলাম অনেক উপন্যাস এর খোঁজ রাখেন😃

একজন মানুষ বিকারগ্রস্থ হয়ে কন্সেন্ট ছাড়া রেইপ করে ফেললো আর তার কেন শাস্তি হওয়া দরকার তা বিজ্ঞান দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না? আর ক্রাইম সায়েন্স নাকি সায়েন্স না!!!! মানে কি বলবো!? আমার প্রশ্ন হচ্ছে কোনো সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ আরেকজনকে শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করতে যাবে নাকি!? অবশ্যই সে অসুস্থ তার চিকিৎসা হওয়া দরকার; এখন তাকে ডান্ডা মেরে কিংবা ফাঁসিতে ঝুলিয়ে রোগমুক্ত করা হবে নাকি মানসিকভাবে সুস্থ হওয়ার ট্রিটমেন্ট করবে তা ক্রাইম সায়েন্সের আওতাভূক্ত (গবেষণা করে দেখুক কেমন অসুস্থ😒)
এই অধ্যায়ে বিজ্ঞান অমুক তমুক বলে আবার মাঝে বিজ্ঞান নিয়েই টানাটানি

আর মহানবি (স.) এর বিবাহ এর সাথে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বঙ্গবন্ধু, সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদকে টেনে এনে তো আরেক কান্ড। আর কিছু না বলি🙂

সবশেষে বিবর্তন নিয়ে কথাবার্তা। আমি এই টপিকে তেমন কিছু বলবো না, আমার জ্ঞান এক্ষেত্রে তেমন নাই বললে চলে। তবে বিবর্তন কি বলে সেটা জানি- এপ আর মানুষ একটা কমন এনসেন্টর থেকে এসেছে( ব্যাপারটা সহজ ভাষায় এই রকম)। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত বিবর্তন সম্পর্কে সাজিদের ধারণা হচ্ছে এপ থেকে মানুষ এসেছে বিবর্তন প্রক্রিয়ায়। এখন কথা হচ্ছে লিচু খেতে ঝাল না মিষ্টি এটা না জেনে আমি বলতে পারি না লিচু খেতে নোনতা, উচিত না। (বাদ বাকি আপনি বিবর্তন বিশ্বাস করেন আর নাই করেন নিতান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার😪)




আর শেষটায় আমি বলবো আমি বিজ্ঞানকে ভালবাসি, বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী। বিজ্ঞানকে প্রায় ক্ষেত্রেই প্রমাণ সহকারে আমরা মেনেই নিই। গিভ এন টেইক রিলেশন। আবার তো বিজ্ঞানকে মজা করে বলি, " আরে তুমি ঐ না! যে দুরুম দুরুম করে বদলায়া যাও! (দুরুম দুরুম মানে ১ সেকেন্ড কিংবা ১০০০ হাজার ও বহু বহু বছর🐸) বিজ্ঞান গতিশীল!
অথচ বলাই আছে আল-কোরআন সর্বশেষ আসমানি কিতাব যা বিশ্বাস অনুসারে মহাবিশ্ব ধ্বংসের আগ পর্যন্ত বেঁচে থাকা মানুষের জন্য এসেছে, অপরিবর্তনীয়।এখানে ধর্ম বিশেষত মহান স্রষ্টাকে টেনে আনার কোনো রকম যৌক্তিকতা দেখি না।
কারণ আসলেই তাকে বিশ্বাস করে নিতে হয় যদি আপনার ভাল লাগে🙂



সবমিলিয়ে ২.৫/৫


~১৬ মার্চ, ২০২১
Profile Image for Humaira Yasmin.
16 reviews12 followers
February 27, 2019
I am a Muslim and I find this book so toxically irrelevant!
I can rant about stuff but don't want to waste my energy for this book!
Profile Image for Rahat.
2 reviews18 followers
December 18, 2017
এই রকম জঘন্য বই লিখতে হলে আলাদা ধরণের প্রতিভা লাগে, লেখক আরিফ আজাদের এই প্রতিভা আছে। আমার খুব ইচ্ছা আরিফ ব্রো'র সাথে একদিন সাক্ষাত করার। উনি কী খায়, কীভাবে ঘুমায়, ডান দিকে নাকি বা দিকে পাশ ফিরে শোয় তা জানার খুবই ইচ্ছা করে।
Profile Image for Sami Choudhury.
76 reviews42 followers
February 25, 2017
সাজিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রো বায়োলজি ডিপার্টমেন্টের ছাত্র। প্রথম জীবনে বেশ ধার্মিক থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বড় ভাইয়ের মন্ত্রনায় নাস্তিকতায় হাতেখড়ি। পরে আবার ভুল ভেংগে আস্তিকতা তথা ইসলামের সরল পথের যাত্রী। ধর্ম-দর্শন-বিজ্ঞান বিষয়ে প্রচুর পড়াশুনা। অগাধ জ্ঞানের অধিকারী। তাই তো বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নাস্তিক শিক্ষক কিছুটা কটাক্ষ করে সাজিদকে ডাকেন 'বাবা আইনস্টাইন' বলে।

সাজিদ - অবিশ্বাসী, নাস্তিক, সন্দেহবাদীদের বিভিন্ন বিভ্রান্তিমূলক প্রশ্নের যুক্তি-যুক্ত উত্তর দেবার জন্যই যে চরিত্রের সৃষ্টি। অনলাইন এক্টিভিষ্ট 'আরিফ আজাদ' এর কলমে সৃষ্ট 'সাজিদ' আজ বিশ্বাসী মহলে এক অমানিশার আলোকবর্তিকা। 'সাজিদ' আজ বিশ্বাসীদের প্রানের বন্ধু। রক্ত-মাংসের মানুষ না হয়েও 'সাজিদৱ আজ সবার মননের অনেকাংশ জুড়ে বিচরিত। কারণ, সাজিদের অকাট্য যুক্তি ও রেফারেন্সে একের পর এক ভেন্গে পড়ে নাস্তিক, সন্দেহবাদীদের বিশ্বাসের দালানের যত ভিত। সাজিদের যুক্তিতে আমরা ঘায়েল হতে দেখি তার বন্ধু, বড়ো ভাই থেকে শুরু করে আত্মীয়, শিক্ষক এবং আরো অনেক অনেক অন্ধ-অবিশ্বাসী।

অনলাইন একটিভিষ্ট, বিশেষ করে ফেইসবুকে লেখালেখি করা আরিফ আাজাদের হাত ধরে সাজিদের পথ চলা মূলত অবিশ্বাসী-নাস্তিকদের ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে করা নানা বিভ্রান্তিমূলক প্রশ্নের উত্তর দিতে। গল্পের ছলে, যুক্তির পর যুক্তি সাজিয়ে, কখনও প্রশ্নের পিঠে পাল্টা প্রশ্ন করে সাজিদ অবিশ্বাসী অন্ধকারে জ্বালায় বিশ্বাসের আলোকছটা। যুক্তিগুলো এতোই সহজ ভাবে উপস্হাপিত যে একজন স্কুল পড়ুয়া বালকও তা বুঝতে পারবে। লেখক সাজিদের জবানিতে তার অকাট্য যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে একের পর এক আঘাত হেনেছেন অবিশ্বাসীদের দূর্গে। ভেন্গে ফেলেছনে তাদের অন্ধকার অমানিশা। কখনও বিজ্ঞানের রেফারেন্স আবার কখনও ইতিহাস, দর্শন, কিংবা তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের রেফারেন্স টেনে লেখক দূর করার চেষ্টা করেছেন ইসলাম, সৃষ্টিকর্তা কিংবা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে নিয়ে যত অপ-প্রচারমূলক বিভ্রান্তির। সহজ-সরল ভাষায় বুঝিয়ছেন স্রষ্টার অস্তিত্বের ভিত্তি, কুরআন সৃষ্টির ইতিহাস, রাসূলুল্লাহর জীবন দর্শন কিংবা কুরআনের বিভিন্ন আয়াতের মূল মর্ম বাণী।

আস্তিক, নাস্তিক, সন্দেহবাদী, যুক্তিবাদী, জ্ঞানী, মূর্খ, ধার্মিক, অধার্মিক, বকধার্মিক সকলেরই অন্তত একবার এই বইটি পড়া উচিত।

Super Awesome. ★★★★★ (5 Star) without any doubt.
Profile Image for অমিয়তোষ আকাশ.
17 reviews6 followers
June 23, 2019
মাশরুফ ভাইয়ের মত আমিও বলতে চাই "লজিকাল ফ্যালাসির ( সাদা বাংলায় যাকে বলে কুযুক্তি) একটা ক্লাসিক উদাহরণ হতে পারে এই বইটি। সবচাইতে নোংরা লেগেছে এই অংশটিঃ

"কিছু মনে করিস না। কথার কথা বলছি। ধর, আমি মিতুকে ধর্ষণ করলাম। রক্তাক্ত অবস্থায় মিতু তার বেডে পড়ে আছে। আরও ধর, তুই কোনােভাবে ব্যাপারটা জেনে গেছিস।”
-হ্যা
-"এখন বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করা দেখি, মিতুকে ধর্ষণ করায় কেন আমার শান্তি হওয়া দরকার?
সাজিদ বলল-ক্রিটিক্যাল কোয়েশ্চান। এটাকে বিজ্ঞান দিয়ে কীভাবে ব্যাখ্যা করব?
-হা হা হা ।আগেই বলেছি।এমন অনেক ব্যাপার আছে,যার উত্তর বিজ্ঞানে নেই।"

মানসিকভাবে বিকৃত এবং নোংরা এই আবর্জনা প্রসবকারী লেখকের ধারণা নেই, ধর্ষণের শাস্তি যার মাধ্যমে হয় সেটাকে বলে লিগাল সায়েন্স বা আইনবিজ্ঞান। বিজ্ঞান মানে শুধু ফিজিক্স কেমিস্ট্রি না, ধাড়ি আহাম্মকটি এটি জানেনা, বা জানলেও ইচ্ছে করে তার গর্দভ অনুসরনকারীদের ঠকাচ্ছে।"

শুধু কি তাই? কোরানকে বৈজ্ঞানিক বানানোর জন্য কোরানের আয়াতের ইচ্ছা মত ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছে। এছাড়াও বিজ্ঞান, বিবর্তন নিয়ে যেসকল হাস্যকর কথাবার্তা লিখেছে তা আর বলতে চাই না।
Profile Image for Monika Ghosh.
183 reviews35 followers
October 8, 2017
বইয়ের প্রথমেই লেখক বলেছেন সৃষ্টিকর্তাকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে হবে যেভাবে আমরা অন্ধভাবে বিশ্বাস করি আমরা আমাদের মা বাবার বৈধ সন্তান। তাহলে তো মূল বিষয় 'অন্ধ বিশ্বাস'। বইয়ের পরের পাতা গুলোতে এত ব্যাখ্যা করে ইশ্বরের অস্তিত্ব প্রমানের কোন দরকার ছিল না। বই ওখানেই শ���ষ করে দিলে ভাল হত। আমরা সবাই ঈশ্বর কে অন্ধবিশ্বাস ই করি। আমি অন্তত করি। আমি তাকে দেখিনি, তার কথা নিজের কানে শুনি নি। তার অস্তিত্বের প্রমান পাইনি। তাকে আমি 'অন্ধবিশ্বাস' ই করি। স্বীকার করতে লজ্জা নেই।

কিন্তু যখন ই আপনি যুক্তি তর্ক টানবেন খেয়াল রাখতে হবে তা যেন বাজে তর্ক না হয়। লেখকের লেখাতে এটা খুবই প্রকট। খানিকটা ' ছাগলের দাড়ি আছে, রবীন্দ্রনাথ এর দাড়ি আছে, তাই রবীন্দ্রনাথ দাড়িছাগল' টাইপের। বেশির ভাগ যুক্তিখণ্ডন গুলো এই ধরনের।

তিনি শেখ মুজিব কে আল্লাহ এর সাথে তুলনা করেছেন অনেক বার। শেখ মুজিব এটা করলে বা বললে যদি ঠিক হয় আল্লাহ্‌ বললে কেন নয়। আল্লাহ্‌ is not a person. তাকে মানুষের সাথে তুলনা করা দৃষ্টিকটু এবং লেখকের নিজের যুক্তিতর্কের বিরোধীপন্থী।

যুক্তিগুলো দুর্বল এবং কথার পিঠে কথা বলা টাইপের। একজায়গায় আছে, 'একটা মেয়ে রেপ হলে বিজ্ঞান তাকে কি শাস্তি দেবে'? কথা হচ্ছে, বিজ্ঞান কেন শাস্তি দেবে? শাস্তি দেবে ওই দেশের আইন। বিজ্ঞান হচ্ছে জ্ঞান, অজানা কে জানা, ব্যাখ্যার অতীত কে ব্যাখ্যা করা। তার সাথে কোন অপরাধের শাস্তি দেয়ার কথা কেন বলা হয়েছে বুঝলাম না। শাস্তি এর ব্যাপারটা পুরাই নৈতিক। এখানে বিজ্ঞান আসে কোথাথেকে?
সর্বশেষে...লেখনি ঝরঝরে ছিল। পড়তে সময় লাগেনি। বইটা কারো ভাল লেগেছে, কারো লাগেনি। আমার কাছে মোটামুটি লেগেছে।
Profile Image for Turna Dass.
129 reviews
August 2, 2025
[বিঃদ্রঃআমি এখানে ধর্মকে জেনারেলভাবে ধরেই রিভিউ লিখেছি।তাই এখানে আমি যতটা নিরপেক্ষ ভাবে সম্ভব,সেভাবে লিখেছি।এছাড়া আমার এই বই নিয়ে আরও কথা ছিল,কিন্তু বিতর্ক এবং মনমালিন্য সৃষ্টি হবে জন্য আমি লিখিনি।ধন্যবাদ।]

একটু আগেই বইটা পড়া শেষ করলাম।বইয়ের শেষ পাতা ওলটাবার পর বেশ জটিল একটা আবহের মধ্যে আটকে আছি।আসলে সেই অনুভূতিকে শব্দচয়নে আনতে খুব বেগ পেতে হচ্ছে।যাইহোক......
এই বই আসলে একটা রক্তাক্ত যুদ্ধক্ষেত্র-আস্তিকতা বনাম নাস্তিকতা,যুক্তিতর্ক বনাম বিশ্বাস,প্রযত্নে,,,ধর্ম বনাম বিজ্ঞান।

আমি আসলে দুই পক্ষ নিয়েই বেশ ভয়াবহ মনস্তত্ত্ব প্যারাডক্সে ভুগছি।সবকিছু নিয়েই আমার প্রবল বিতৃষ্ণা।একটু খুলেই বলি তাহলে।
~
প্রথমত লেখককে আমি সাধুবাদ জানাই।একারনেই যে তিনি নাস্তিকতাবাদী মানুষের তুমুল তর্ক-প্রশ্নের অবিরাম বাণকে নিজের মত করে ঠেকাবার চেষ্টা করেছেন।অন্তত ধর্মের মত একটা অত্যন্ত সংবেদনশীল একটা বিষয় নিয়ে কিছু পদক্ষেপ ফেলেছেন।তবে আমার সমস্যা হচ্ছে তাকে প্রকাশ করার সামগ্রিক ভঙ্গিমা নিয়ে।

বিজ্ঞানকে কেন এখানে এত হেয় করা হল!
দ্বিতীয়ত,তিনি প্রথমেই স্পষ্টভাবে বেশ যুক্তি-প্রমাণ পেশ করে বলেছেন যে,বিজ্ঞানের সকল তত্ত্ব-কথা আসলে "ভোগাস",বিশ্বাসের অযোগ্য।তাহলে পরবর্তীতে যে ধর্মীয় মতবাদগুলোকে প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে সেই বিজ্ঞানের "ভোগাস" তত্ত্বগুলোই প্রয়োগ করতে হল,তা মারাত্মক রকমের দ্বিচারিতা হয়ে দাঁড়ালো না?আবার কথায় কথায় বিজ্ঞানকে ঠিকই অসৎ মিথ্যাশ্রয়ী বলা হল পরিশেষে।
যেখানে প্রাচীন যুগে হাজারো মুসলিম মনিষীরা বিজ্ঞান নিয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে পড়াশোনায়,অক্লান্ত গবেষণায় এর ভিত্তিপ্রস্তর গড়ে তোলায় বড় ভূমিকা রেখেছিলেন (আল খোয়ারিজমি,ওমর খৈয়াম,প্রমুখ),সেখানে এমন আচরণ মোটেও আশা করা যায় না।

আসলে বিজ্ঞান সদা স্থির নয়,যেমন মহাবিশ্বের সকল কিছু চলমান,তেমনি বিজ্ঞান সময়ের অবিরাম স্রোতের সাথে তাল মিলিয়ে পরিবর্তনশীল হয়-a continuous flow...একেক সময় একেক তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়,পুরাতন গোঁয়ার্তুমি ছেড়ে নতুনকে নির্দ্বিধায় গ্রহণ করতে শেখায় আমাদের।এই বৈশিষ্ট্য একে অবিশ্বাসী করে তোলে না,বরং এটাই বিজ্ঞানের আসল সৌন্দর্য।
তাই একে ধর্মের বিশ্বাসের সাথে মিলাতে গেলে খুব বড় ভুল হয়ে যাবে।সরল পবিত্র বিশ্বাস আর কট্টর যুক্তিতর্ককে এক মিটার স্কেলে না এনে বরং এর চমৎকার সহাবস্থানই পৃথিবীর মঙ্গলসাধন করতে সক্ষম হবে।

বিজ্ঞানের যেখানে শেষ,সেখানেই শুরু হয় ধর্মের পদযাত্রা।নৈতিকতা,অস্তিত্বের শেকড়,বিবেক,ন্যায়-অন্যায়,ইহলোক-পরলোক,ইত্যাদির মত সংবেদনশীল বিষয়ে এক পূর্ণাঙ্গ কাঠামো গড়ে তোলে ধর্ম-তার সরলতা,বিশ্বাসের জাদুকরী ক্ষমতায়।
এ কারণেই ধর্ম আর বিজ্ঞানকে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বী না করে পরমতসহিষ্ণু সহযোগী করাই উত্তম।সাধে কি বলে,"বিজ্ঞান ছাড়া ধর্ম অন্ধ,ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান পঙ্গু"...

তৃতীয়ত,আমি উগ্রপন্থী নাস্তিকদের উদ্দেশ্যে বেশ কড়াভাবেই বলছি,ধর্মের মতন সংবেদনশীল আর অগাধ বিশ্বাসের বিষয় নিয়ে অযথা আঘাত হানা মোটেও কাম্য নয়।হ্যাঁ,আপনি হয়ত সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করেন না,তাহলে আপনি সেই চিন্তাধারা নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে থাকুন;উপরন্তু নিজের সেই মতবাদকে অন্যের উপর জোরপূর্বক চাপিয়ে দেওয়া,আবার তা নিয়ে রূঢ়ভাবে আঘাত করা বেশ কুরুচিপূর্ণ মনোভাব।It's SACRILEGIOUS!!!দুঃখজনকভাবে,এই কাজটা প্রায়শই ধর্মের সাথে (জেনারেলি ইসলাম,সনাতনসহ সকল ধর্মের ক্ষেত্রে)হয়ে আসছে।

আরও কিছু মতামত:-
১) বইয়ের প্রথমার্ধে তিনি বলেছিলেন যে,ধর্মেই শুধু যুক্তি-প্রমাণ ছাড়া কিছু ধ্রুব সত্য বিশ্বাস করতে হয়,এটা ভুল।এই বিষয়কে প্রমাণ করার জন্য তিনি ওরকম বিব্রতকর উদাহরণ না টেনে আরামসে গণিতশাস্ত্রের "স্বতঃসিদ্ধ"কনসেপ্টটা আনতে পারতেন,সেইসঙ্গে " গড পার্টিক্যাল" নিয়েই আলোচনা করা যেতে পারতো।তাহলে বিজ্ঞানকে এতোটা হেয় করার দরকার ছিল না।
২)তুলনার ক্ষেত্রে খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।যেনতেন জিনিসপত্র দিয়ে তুলনা করে উদাহরণ টানতে গেলে অযথা বিতর্ক সৃষ্টি হবে,এতে ধর্মীয় গাম্ভীর্যেরও স্থলন হতে পারে।
৩)যেখানে বিজ্ঞান আর ধর্মের দ্বিমত হবে,জাস্ট সুকৌশলে এড়িয়ে যান।এ নিয়ে জলঘোলা করে কোনো পক্ষই সন্তুষ্ট হবে না।
৪)যুক্তিতে আরো শান দেওয়া প্রয়োজন।


সবমিলিয়ে মোটামুটি অভিজ্ঞতা বলা যায়।সবাই সহাবস্থানে,শান্তিতে থাকুন।এই আমার শেষ কথা।

রেটিং- ঝরঝরে লেখনী,রসবোধ ও লেখকের উদ্যোগের জন্য ২.৮/৫
Profile Image for Faisal Ahmed.
2 reviews12 followers
December 25, 2023
I can talk about all the issues in this book. But I don’t have time or will to go into details. It’s a “poster boy” of books muslims might use as a tool against atheists. I have no interests in that flame war or preaching.

From a scientific perspective, it uses lot a cherry picked research studies and statements. Also, the presence of confirmation bias is strong in this. It skipped over evolution rather carefully - also the DNA explanation and evidence of a designer are very poor. That’s just a few examples; I can go on. Moreover, use of personal opinions as facts and logic seemed weird.

Throughout the book I see the writer used weak arguments from antagonists to make the protagonist look better. The hero appears to be someone who knows-it-all; I’m assuming it makes the writer feel good about himself.

Overall, from a regular reader’s perspective: this is just another book that you might see in roadside bookstalls or in hawkers’ hands. This will certainly help existing and some on-the-fence muslims feel good about themselves. As for other purposes, it’s garbage.
Profile Image for Tanjin Rupa.
18 reviews10 followers
August 15, 2019
I believe that it is a must read book for everyone.Whether you are a Muslim or not,it doesn’t matter,to get knowledge, to understand religious philosophy, to get more clear concept on religious anyone must read it.
Another thing is that among various topic I found some topic which I like most such as why Allah is strict punisher as allah is known for his kindness.In that case the logic that writer has made I like it.
It doesn’t mean that I like every logic that he has made,some logic cannot satisfy me even though most of logic does.
Profile Image for Royhana Rimu.
72 reviews4 followers
June 20, 2020
নাস্তিকদের ধুয়ে দেওয়া হয়েছে বইটা তে। জাস্ট স্পিচলেস।
যারা চা খেতে পছন্দ করে তাদের একটুও বোরিং লাগবে না।
বই এ যতবার চা এর কথা উল্লেখ আছে আমি ততবার চা খাইছি।
ফুল অন এঞ্জয় এবং হাসছিও খুব।
লাস্টলি বউ পেটানোর ব্যাপারটা জোশ লাগছে ;)
Profile Image for Sayeem Shams.
Author 17 books73 followers
February 27, 2017
খেলো যুক্তি (!) দিয়ে ভরা।
Profile Image for Nihal.
11 reviews8 followers
August 28, 2019
I read this book when it came out and now I'm re-reading the last chapter after reading 'The Greatest Show on Earth: The Evidence for Evolution' by Richard Dawkins.

Some of the misinformation that I have noticed in that last chapter:

1. In the book Sajid says "Evolutionists say that one animal evolves to other gradually. They say, We, humans, came from chimpanzees by gradually evolving".
No! No 'evolutionist' says that we evolved from chimpanzees. Rather, they say humans and chimpanzees shared a common ancestor.

2. Sajid says "No missing link has been found to this day" (referring to 'missing links' in fossil records).
Maybe the author is not up-to-date with the latest information, maybe he is reading really old books (if any), but yes many so called 'missing links' have been found. Even if those 'missing links' were not to be found, that does not disapproves the theory of evolution.

3. He talks about a fossil named 'Piltdown Man' from England. He says carbon dating has revealed that the fossil is only 600 years old which scientists previously claimed to be several hundred billion years old (in his words).
Dear Mr. Arif Azad, the universe is only about 14 billion years old. No scientist would ever claim that a fossil found on earth to be several hundred billion years old.

I won't judge how well written it is in the previous chapters, one chapter full of misinformation is enough to give it lowest possible rating.

This book sets an example why some Facebook posts shouldn't put together into a book.

...

This review with more details: https://nihal.one/book-review-paradox...
Profile Image for Zunaid Hassan.
43 reviews24 followers
March 9, 2017
Let me start by saying that this book has nothing profoundly new. Similar works can be found in English literature and media. But for the context of the people of Bengali, it is probably a new thing.

It is basically a series of refutations to atheistic arguments against religion, structured like a story. Not many Muslims of Bengal are that well versed in science to answer the challenges of atheists, unfortunately. So this book serves a good purpose and is hopefully an initiation for further works in this field.

I wish, however, some other Islamic lessons were also woven through the story in addition to the refutations. Lessons such as a piece of wisdom from a hadith of the Prophet or perhaps a fact of aqeedah or maybe discuss widely believed or practiced misconception. But perhaps that would not have been appropriate considering the targeted audience.

There are quite a few spelling errors spread through the pages which will be fixed in future reprints iA. The quality of the hardcover is surprisingly very good considering the price. All in all, I hope to see further similar works from more able people and from the author of this book; even more refutations. May Allah bless everyone involved and give us guidance.
Profile Image for Rajon  Das.
21 reviews4 followers
March 3, 2022
আরিফ আজাদ হচ্ছেন সেই ব্যক্তি যিনি অভিজিৎ রায়ের মৃত্যুর পর উনাকে নিয়ে আবার আসিব ফিরের প্যারোডি কবিতা লিখেছিলেন। যাইহোক উনাকে অভিনন্দন চাপাতির পথ ছেড়ে কলম হাতে নেয়ার জন্য। ফেসবুক সেলেব্রিটিরা "বিজ্ঞান দিয়ে মোরালিটির সংজ্ঞা দে" এমন যুক্তি দেবেন তাই স্বাভাবিক। তবে বিবর্তন তত্ত্বের মতো প্রতিষ্ঠিত জিনিস ডিবাঙ্ক করতে "নিউ ইয়র্ক টাইমস" নয় বরং পিয়ার রিভিউড সায়েন্টিফিক জার্নালের রেফারেন্স দিতে হয় তা জানার জন্য উনার আরো অনেক পড়াশোনা করতে হবে। তবে দেশের আপামর জনতা এমন ফ্যালাসি যুক্ত বই খাবে তা অতি স্বাভাবিক।
169 reviews63 followers
August 26, 2017
যুক্তিখন্ডন ভালো হয়েছে।
কিন্তু... বইয়ের সবগুলো লেখা একটা সহজ প্যাটার্নের মধ্যে পড়ে, প্রতিপক্ষের প্যাটার্ন। দৃষ্টিকটু লাগে। প্রেজেন্টেশন ভালো হয়নি।

বইবাজারে এ বইটির প্রচুর কাটতি, পাঠকমহলে ব্যাপক প্রশংসা। তাই খুব আগ্রহ ছিলো পড়ার। আমাদের দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আস্তিকতা-নাস্তিকতা-মৌলবাদ অনেক বড় আর সেনসিটিভ ইস্যু। আবার মুসলিমপ্রধান দেশ হওয়ায় সবাই লুফে পড়েছে বইখানা। যারা যুক্তিখণ্ডন করতে পারেন তাদের জন্য ঠিক আছে, আর যারা যুক্তিখণ্ডন করতে পারেন না, নাস্তিকদের জবাবে কিছুই উত্তর করতে পারেন না, আবার চিন্তাভাবনাও করতে পারেন না - বইয়ের কাটতি তাদের কারণেই বেশি হয়ে গেছে বলে আমার মনে হলো।
সবকিছু মিলিয়ে তিন তারার বেশি দিতে পারলাম না।

বি. দ্র.
"তাকদীর বনাম স্বাধীন ইচ্ছা - স্রষ্টা কি এখানে বিতর্কিত?" চ্যাপ্টারে, পৃষ্ঠা ২৩ (পিডিএফ পড়েছি, কোন এডিশন জানা নেই), এক জায়গায় বলা হয়েছে "স্রষ্টাও সেরকম পূর্বানুমান করে আমাদের তাকদীর লিখে রেখেছেন। তাতে লেখা আছে দুনিয়ায় আমরা কে কী করবো।"
ওয়েল, স্রষ্টা সর্বজ্ঞ, তিনি অনুমান করেন না। এই লাইনে এই শব্দটি বদলে দিলে ভালো হয়।
Profile Image for Muhammad Khalid Rahman.
4 reviews4 followers
May 13, 2017
গল্পের বই মানুষ কেন পড়ে ? সময় কাটানোর জন্য বা সুস্থ বিনোদনের উপায় হিসেবে - বেশির ভাগ মানুষ হয়ত সেটাই করে । এ কারণেই তাই হয়ত গল্পের বইয়ের প্রভাব আমাদের বাস্তব জীবনে খুব কমই পড়ে । শত হলে ও গল্প ই তো , কল্পনার নানা রঙ্গে সাজানো , তার সাথে হয়ত আমাদের সমসাময়িক জীবনের মিল থাকে কিন্তু গল্পের বইয়ে পাওয়া শিক্ষা জীবনে কতটা কাজে লাগে সেটা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে । হুমায়ুন আহমেদ এর তথাকথিত জনপ্রিয় বই কিংবা মুহাম্মদ জাফর ইকবালের সায়েন্টিফিক কল্প কাহিনী পড়তে হয়ত সবার ই অনেক ভাল লাগে , কিন্তু সেই ভাললাগাটা কতদিন স্থায়ী হয় ? আমাদের চিন্তার জগতে কতটুকুই বা আলোড়ন ফেলে ? হয়ত ফেলে কারো কারো, কিন্তু এসব গল্পের বই থেকে কখনো কিছু শিখেছি বা এই সব বই জীবনে কাজে লাগতে পারে , এমন আমার কখনোই মনে হয় নাই --- প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পড়ার আগ পর্যন্ত :) -সত্য কে যে কতটা সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা যায় এই বই না পড়লে হয়ত জানা হত না । সত্য যে কতটা সুন্দর , কতটা চমৎকার -অন্ধকার ভেদ করে সত্যের আলো পেলে জীবন কতটা আলোকিত হতে পারে , এই বই যেন সেটাই বুঝিয়ে দেয় ।

এমন এমন সব তথ্যে ভরপুর বইটা যা কিনা চিন্তা জগতকে আলোড়িত করে ভীষণভাবে ...তারই ২-১ টা নমুনা দিচ্ছি just...

-- আমাদের যে DNA থাকে শরীরের কোষগুলোতে, তার একটা কোষে যে পরিমাণ তথ্য আছে তা যদি কোন মানুষ পড়া শুরু করে , প্রতি ১ সেকেন্ডে যদি ৩ টি শব্দ সে পড়তে পারে, তাহলে একটি কোষের তথ্য পড়ে শেষ করতে একজন মানুষের সময় লাগবে ৩১ বছর !!

-- পৃথিবীর ভূ ত্বক ৭টি স্তরে বিভক্ত । আমরা যেখানে বাস করি, মানে উপরের যে স্তর , তার গভীরতা মাত্র ৩০ কিমি । এরপরে যে স্তর গুলো আছে তাদের গভীরতা শুধু অনেক বেশি ই না সেই সাথে সেসব স্তরের তাপমাত্রা ও আমাদের কল্পনার অনেক বাইরে । যেমন, দ্বিতীয় স্তরের তাপমাত্রা মাত্র(!) ৯০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস !! আর এরপরের টা কত জানেন , বেশি না- ৩৭০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস । এই সব স্তরের তুলনায় আমাদের উপরের স্তরের তাপমাত্রা মাত্র ১% !

একটা গল্পের বই যে শুধু মাত্র সরস বিনোদন ই নয় , সেই সাথে কতটা তথ্যবহুল সাহিত্য ও হয়ে পারে !




Profile Image for Ayan Tarafder.
144 reviews17 followers
October 26, 2020
অনেক আগ্রহ নিয়ে পড়তে শুরু করে রীতিমতো বিরক্তি নিয়ে শেষ করেছি। চমৎকার যুক্তি তর্ক আর রেফারেন্সে ভরপুর দারুণ কিছু আলোচনার ভালো সুযোগ ছিলো এই বইটাতে। কিন্তু এই বই এর প্রত্যেক গল্পের ফলাফল আগে থেকেই নির্ধারিত। আসলে বইটা মোটেও নিরপেক্ষ জায়গা থেকে লেখা না! অত্যন্ত অমায়িক ভাষার মোড়কে লেখা, ধোঁয়া ধোঁয়া লজিকে প্যাঁচানো আদ্যপান্ত প্রোপাগান্ডা বই!
Profile Image for Shahidul Nahid.
Author 5 books140 followers
July 20, 2017
বইয়ের একদম শুরুতেই লেখক বলেছেন, "যুক্তিতেই মুক্তি নাকি বিশ্বাসের যুক্তিতে মুক্তি?", মূলত এখান থেকেই শুরু লেখকের স্ববিরোধীতা।

বিবর্তন নিয়ে ধোঁকাবাজির জবাবঃ https://goo.gl/9RFXLl
Profile Image for Esha.
176 reviews52 followers
May 23, 2021
This book getting famous proves that we people love logics. Nicely narrated for social media. Narration should've been changed for book.
Profile Image for KM Abiduzzaman.
18 reviews71 followers
January 6, 2021
আসলে স্যার, বলতে সংকোচবোধ করলেও সত্য এটাই যে, নাস্তিকতার উপর আপনি যে লজিক দেখিয়েছেন, সেগুলো এতটাই দুর্বল যে, নাস্তিকতার ওপর আমি বেশিদিন ইমান রাখতে পারিনি

'প্যারাডক্সিকাল সাজিদ'- বইটিকে একবাক্যে বর্ণনা করা যায় এভাবেই। অন্তর্জালের দুনিয়ায় বিচরণের মধ্য দিয়ে বুঝতে পেরেছি নাস্তিক বা ইসলামবিদ্বেষীদের অভিযোগ হাতে গোনা। সেই অভিযোগ শুনে প্রভাবিত হয়ে ইসলাম জলাঞ্জলি দেয়ার আগেই মুসলিম সমাজের উচিৎ এ জাতীয় বইগুলো পড়ে ফেলা। যৌক্তিক হৃদয়ের সাথে বইটি অনুরণিত হয়, বইটি ভাবায়, অল্প হলেও প্রকাশ করে নাস্তিকতার স্বরূপ।
“I am not an atheist. An atheist is someone who has compelling evidence that there is no Judeo-Christian-Islamic God. I am not that wise, but neither do I consider there to be anything approaching adequate evidence for such a god. Why are you in such a hurry to make up your mind? Why not simply wait until there is compelling evidence?”

সৃষ্টিকর্তা বলে কিছু নেই এর অকাট্য প্রমান আছে কি? Carl Sagan এর এ কথাগুলোর মাঝে কিছুটা ইঙ্গিত পাওয়া যায়, সৃষ্টিকর্তা থাকতেই পারে না এটি নাস্তিক দাদাদের এক বিশ্বাসের নাম। তাই নিজেরা যখন বিশ্বাসী হয়ে অপর বিশ্বাসীদেরকে অবৈজ্ঞানিক বলে আক্রমণ করে, তা শুনতে হাস্যকর বৈ আর কিছু লাগে না।

গল্পগুলোর গঠনগত দুর্বলতা ও ক্ষেত্রবিশেষ রেফারেন্সগুলোর যথাযথ উল্লেখের ঘাটতি না থাকলে বইটি আরও সুখপাঠ্য হতে পারত।
173 reviews58 followers
December 3, 2017
আমি ব্যক্তিগত একটা তত্ত্বে বিশ্বাসী,
সেইটা হইল - উদ্দেশ্য জিনিস টা ইম্পর্টেন্ট !

এই বই নিয়ে প্রচুর তর্ক বিতর্ক আলোচনা দেখে আগ্রহী হয়ে পড়লাম। প্রথমেই মনে হইল, লেখার স্টাইল ভালো। বেশ সহজ, ঝরঝরে, তড়তড়িয়ে পড়া যায়। পড়ে - টড়ে মনে হইল, যুক্তিগুলা ঠিকমত দেয়া হয় নাই। ইনটেনশান ভালো ছিল, সাজায়ে গুছায়ে বক্তব্য উপস্থাপনের চাইতে 'অযৌক্তিক মেটাফরিক্যাল ইউজ ' বেশি ছিল।

বইটা শেষ করে মনে হইল - আরেহ নাহ ।
লেখক পুরাই সফল !
বইয়ের মূল উদ্দেশ্য ছিল, বিতর্কিত বা জনপ্রিয় হট টপিক নিয়ে আলোচনা করে হিট খাওয়া।
তা না হইলে, লেখকের লেখনি সুন্দর, অনায়াসে সুন্দর ক্রিয়াটিভ ফিকশনাল লিখা লিখতে পারতেন !
আর যদি, যুক্তিই উপস্থাপন করতে চাইতেন, তাহলে অনেক অসাধারন যুক্তি + উৎস সহ জ্ঞানগর্ভ আলোচনা দিয়ে মূল বিষয়টা প্রমাণ করতে পারতেন। মনে হয় ভয়ে করেন নাই,পাছে বই খটোমটো হয়ে পাব্লিক না গিলে :)

ভালো প্রচেষ্টা, ওভার অল - চলে।
বেটার লাক নেক্সট টাইম !
Profile Image for Ahmed Sanny.
Author 1 book64 followers
April 7, 2019
"Pseudoscience (such as the stupid logic and science making books like প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ, UFO things, quranic/biblical/mythical/hindu science etc.) gets rid of you and cannibalize your commonsense usually because of your lack of understanding the difference between 'A View' and 'A Claim'. Before completing a large scale observation (or a view) it comes up with 'A Claim' that narrows down your rest of the observations and makes you more selective in your observation such a way that you cannot see further ahead."


I wrote the above words somewhere else. And, this is what happened to so many readers after reading this book of illogical logic.

Rating one is for 'trying' something else rather than threatening people to kill to death on the name of religion.


Profile Image for Galib.
275 reviews69 followers
April 11, 2017
পড়লুম...... এবং মজা পাইলুম ।

ঘটনার প্রবাহ ঠিক ছিল.....পড়তে খারাপ লাগে নাই ।

মজার ব্যপার হলো , আমি যে পিডিএফ টা পড়ছি ওইটা তৈরী করছিল কোনো এক প্রতিপক্ষ । তারা আরিফ আজাদকে ভুল প্রমান করার জন্য প্রতিটা অধ্যায় শেষে কয়েক লাইন করে লিখেছেন । ওইলাইনগুলা পইড়া .......:p

হায়রে গাধা !!!
Profile Image for Sadia Dina.
Author 1 book67 followers
March 17, 2019
হাস্যকর।
অতি হাস্যকর।
তারপর আসে...............
আগেরবার ১/৩ পড়েই ফেলে দিয়েছিলাম, ইচ্ছা হয়নি।মনের বিরুদ্ধেই এবার শেষ করলাম।যুক্তি যখন অযৌক্তিক হয় তখন এইরকম লেখা যায়।
(ব্যক্তিগত মতামত।অফেন্ডেড হলে নিজ দায়িত্বে) :(
Profile Image for Humayra Ta Deen Fabi.
74 reviews9 followers
April 17, 2024
যদিও আমি নাস্তিক বা ইসলামবিদ্বেষী এসবের কিছুই না, ইন ফ্যাক্ট ধর্মপরায়ণ মানুষ তাও বলব একদম ভালো লাগেনি। জাস্ট খারাপ লেগেছে। এরকম একটা বই কি করে এত পাবলিকের টপ চয়েস হতে পারে মাথায় আসেনা।বায়াসড, আবোলতাবোল, কি থেকে কি বিশ্লেষণ (!)। থাক বাদ দেই 😢
Profile Image for Minhaz Raufoon.
3 reviews1 follower
February 2, 2019
A clever way to make money out of intellectual dishonesty and taking advantage of people's religious prejudice.
Profile Image for Tahsin Fahmida.
69 reviews6 followers
May 4, 2019
The idea of 'Faith' Vs 'Belief' is, I need proof to believe, I don't need proof (for myself or for anyone) for my faith. My Allah, my Islam is my Faith. I loved 'Paradoxical Sajid' though.
Displaying 1 - 30 of 272 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.