Jump to ratings and reviews
Rate this book

बड़ी दीदी

Rate this book
‘देवदास’ और ‘चरित्रहीन’ जैसी कालजयी रचनाओं के रचनाकार शरतचंद्र के बहुचर्चित उपन्यासोंµ ‘बड़ी दीदी’, ‘स्वामी’ और ‘निष्कृति’ में रूढ़िवादी समाज की निर्मम क्रूरता के साथसाथ नारीवेदना की गहन अभिव्यक्ति हुई है। संभवतया इसी कारण उन्हें ‘नारी वेदना का पुरोहित’ कहा जाता है।
इन उपन्यासों में शरतचंद्र ने नरनारी संबंधों को एक नए धरातल पर स्थापित करने का प्रयास भी किया है।
उन के उपन्यासों की सामाजिक समस्याओं के तानबाने में उन की रोमानी प्रवृत्ति की छाप भी स्पष्ट दिखाई देती है।
अपनी इन्हीं विशेषताओं के कारण शरतचंद्र चट्टोपाध्याय उन भारतीय रचनाकारों की पहली पंक्ति में गिने जाते हैं, जिन्होंने परंपरागत बंधनों, संकीर्ण मानसिकताओं, हीनताओं और दुर्बलताओं के मायाजाल से निकाल कर हिंदू समाज, विशेषतया नारियों को उदार एवं व्यापक दृष्टि प्रदान करने का प्रयास किया है।
उन की लोकप्रियता का अंदाज इसी से लगाया जा सकता है कि उन की रचनाओं का भारतीय ही नहीं, विश्व की प्रायः सभी प्रमुख भाषाओं में अनुवाद हो चुका है।

88 pages, Hardcover

First published January 1, 1907

14 people are currently reading
424 people want to read

About the author

Sarat Chandra Chattopadhyay

260 books931 followers
Complete works of Sarat Chandra (শরৎ রচনাবলী) is now available in this third party website:
http://sarat-rachanabali.becs.ac.in/i...

Sarat Chandra Chattopadhyay (also spelt Saratchandra) (Bengali: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়) was a legendary Bengali novelist from India. He was one of the most popular Bengali novelists of the early 20th century.

His childhood and youth were spent in dire poverty as his father, Motilal Chattopadhyay, was an idler and dreamer and gave little security to his five children. Saratchandra received very little formal education but inherited something valuable from his father—his imagination and love of literature.

He started writing in his early teens and two stories written then have survived—‘Korel’ and ‘Kashinath’. Saratchandra came to maturity at a time when the national movement was gaining momentum together with an awakening of social consciousness.

Much of his writing bears the mark of the resultant turbulence of society. A prolific writer, he found the novel an apt medium for depicting this and, in his hands, it became a powerful weapon of social and political reform.

Sensitive and daring, his novels captivated the hearts and minds of thousands of readers not only in Bengal but all over India.

Some of his best known novels are Palli Samaj (1916), Charitraheen (1917), Devdas (1917), Nishkriti (1917), Srikanta in four parts (1917, 1918, 1927 and 1933), Griha Daha (1920), Sesh Prasna (1929) and Sesher Parichay published posthumously (1939).

"My literary debt is not limited to my predecessors only. I'm forever indebted to the deprived, ordinary people who give this world everything they have and yet receive nothing in return, to the weak and oppressed people whose tears nobody bothers to notice and to the endlessly hassled, distressed (weighed down by life) and helpless people who don't even have a moment to think that: despite having everything, they have right to nothing. They made me start to speak. They inspired me to take up their case and plead for them. I have witnessed endless injustice to these people, unfair intolerable indiscriminate justice. It's true that springs do come to this world for some - full of beauty and wealth - with its sweet smelling breeze perfumed with newly bloomed flowers and spiced with cuckoo's song, but such good things remained well outside the sphere where my sight remained imprisoned. This poverty abounds in my writings."

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
303 (29%)
4 stars
477 (46%)
3 stars
200 (19%)
2 stars
34 (3%)
1 star
6 (<1%)
Displaying 1 - 30 of 58 reviews
Profile Image for Maliha Tabassum (back from hiatus) Tisha.
127 reviews406 followers
April 20, 2021
যতটা আশা করেছিলাম ততটা ভালো হয়নি। কেন যেন সুরেন্দ্রর প্রতি একবারও কোনো মায়া কিংবা সহানুভূতি অনুভব করলাম না। বইয়ের প্রথমাংশে তাই কিছুটা ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হল। অষ্টম পরিচ্ছেদে এসে অবশ্য বড়দিদি তথা মাধবীর জন্যে ভীষণ, ভীষণ কষ্ট পেয়েছি। মনটাই খারাপ হয়ে গিয়েছে। সেখান থেকেই হয়তো বইটির প্রতি কিঞ্চিৎ মায়াও জন্মে গিয়েছে। আপাতত ২ তারার কম দিতে মন চাচ্ছেনা।
Profile Image for Masudur Tipu.
125 reviews2 followers
Read
April 27, 2025
এক বসায় ক্লাসিক শেষ করে ফেললাম। আবারো ফিরে আসবো এই বইয়ে হয়তো!
Profile Image for Nusrat Mahmood.
594 reviews737 followers
October 12, 2020
শরৎ বাবু আমার অতো পছন্দের লেখিক নন তবে তার এই গলে উত্তম কুমারকে অভিনয় করতে দেখে গলে গিয়েছিলাম যথারীতি। বড়দিদি গল্পটা সুন্দর। এমন দিদি থাকলে ভালই হতো!
Profile Image for Monowarul ইসলাম).
Author 32 books177 followers
July 2, 2021
অসাধারণ এক গল্প। চিরাচরিত শরৎ বাবু।
Author 7 books1,885 followers
January 1, 2018
বইটা একটা এপে পড়েছি। দশম পরিচ্ছেদ পড়ার পর ফোনের স্ক্রিনে পৃষ্ঠা উল্টানোর চেষ্টা করছি তো করছি – দেখি পরের পৃষ্ঠা আসে না। পরে ভাবলাম, এপে মনে হয় সমস্যা। পরে খোঁজ নিয়ে জানলাম উপন্যাস নাকি এখানেই শেষ। -_-
কি কান্ড!
এখনকার যুগ হলে গল্প এখানে শেষ করলে লেখকদের কপালে খারাবি ছিল। কিন্তু তখনকার যুগতো লুজার, সুদর্শন, উঁচু বংশে জন্ম নেয়া পুরুষদের যুগ ছিল। তারা লুজার হলেও কিভাবে যেন সুন্দরী, গুণবতী, বোকা রমণীদের ভালোবাসা – সেবা পেয়ে যেতো।
এখনকার যুগও শুধু লুজারদেরই যুগ। যদিও 'সুদর্শন' আর 'ক্লাস' দুইটাই গেছে ঝাঁটার তলে।

যাইহোক, আর কিছু না বলি। মানুষ আমাকে ক্লাসিক হেটার, পুরুষ হেটার বলবে।
Profile Image for Jahid Hasan.
135 reviews160 followers
March 24, 2018
শরৎচন্দ্র তাঁর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় বসেছেন। এক বন্ধু তাঁরই লেখা একটা গল্প পাঠ করে শোনাচ্ছেন।
গল্প শেষ হতেই শরৎচন্দ্র বলে উঠলেন, "গল্পটা কী করুণ! আমার নিজের চোখেই জল চলে আসচে"

সেই করুণ গল্পটির নাম ছিল বড়দিদি।

বড়দিদি তিনটি চমৎকার গল্পের সংকলন।
Profile Image for Raihan Atahar.
120 reviews26 followers
June 13, 2016
একজন মমতাময়ী নারী কিভাবে তার আশেপাশের লোকদের আগলে রাখেন, তা এখানে দৃশ্যমান।
Profile Image for Fateha Farzana.
21 reviews9 followers
February 1, 2018
অবশেষে আমি শরৎ রচনা শুরু করলাম!
একবসাতে "বড়দিদি" পড়ে উঠেছি,বলাবাহুল্য খুব ভাল লেগেছে।
Profile Image for Lomat Al Noor.
16 reviews
September 5, 2021
আমি সাধারণত একটা বই একবার পড়লে দ্বিতীয়বার আর পড়তে পারিনা; সে বই যতই ভালো হোক না কেনো। কিন্তু এই বই আমি অসংখ্যবার পড়েছি । প্রত্যেকবার আমার মনে দাগ কাটে । একেকবার একেক স্বাদ পাই , একেকরকম ফিলোসফি কাজ করে । আমি ছোটবেলায় এই বই প্রথম পড়েছিলাম , হয়তো এই কারণে আমি এই বইয়ের প্রতি বড্ড বেশি আবেগী ! আমরা অনেক সময় এমন কাউকে ভালোবেসে বসি যা কখনো জাস্টিফাই করা যায় না । কেন তাকেই ভালোবাসি, অন্য কাউকে মন দিতে পারিনা তাও বুঝিনা । একজন হয়তো প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে আমাদের মন জয় করার, কিন্তু সেই আমরা তাকে ভালো না বেসে এমন কাউকে চেয়ে বসি যাকে পাওয়া সম্ভব না । তার উপর না জানি কিভাবে প্রচণ্ড রকমের নির্ভরশীল হয়ে উঠি ! হয়তো সেও চায় আমাদের ভালোবাসা দিতে, কিন্তু পরিস্থিতি তা হতে দেয় না ।
যখন কারো মনে কেউ বাস করে, তখন অন্য কোনো ব্যক্তির উচিত তার সাথে কোনোভাবে জড়িত না হওয়া । কারণ এতে সেই পরবর্তী জীবনে ভীষণ কষ্ট পাবে।
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Atik Rahman.
31 reviews2 followers
April 17, 2016
মনে হল একটা অসাধারণ উপন্যাস শুরু হয়ে মাঝপথেই থেমে গেল। এই হটাৎ করে শেষ হয়ে যাওয়ার কারনেই বইটা দ্বিতীয়বার পড়তে ইচ্ছা করবে।
Profile Image for Koushik Ahammed.
150 reviews12 followers
September 12, 2020
বড়দিদি কে বড্ড আপন মনে হচ্ছিল।

আর সুরেন্দ্রনাথের জন্য মায়া।

সমাজের মুখচোরা সব মানুষের জীবনে কেউ ``বড়দিদি" হয়ে ধরা দিক।
Profile Image for Jesan.
141 reviews5 followers
January 27, 2021
একজন বিধবা নারীর তার ছোট বোনের শিক্ষক ও আনমনা ছেলের প্রতি নিষিদ্ধ ভালবাসা এবং সেই ছেলের সেই নারীর প্রতি দায়িত্ব নিয়েই গল্প।খুবই মর্মস্পর্শী শেষ!
Profile Image for Tisha.
205 reviews1,118 followers
April 14, 2025
ছোট গল্পের মতো করে লেখা হলেও ‘বড়দিদি’ পড়ে বেশ আনন্দ পেয়েছি। সুরেন্দ্রর কাজকর্ম শুরুর দিকে বেশ হাসিয়েছে। কিন্তু সে এতো আত্মভোলা না হলে হয়তো শেষটা হয়তো অন্যরকম হতো। অবশ্য তাতে হয়তো উপন্যাসটি এতো আকর্ষণীয় হতো না! ভালো লেগেছে। :)
Profile Image for Fårzâñã Täzrē.
273 reviews19 followers
September 15, 2023
সে চলে গেছে! অভিমান করে চলে গেছে। কী উপায় ছিলো ওমন না করে! কাছাকাছি তো যাওয়া যাবে না তাঁর। কাছে টানলে ওই মুখপোড়া সমাজ যে চরিত্রে কলঙ্কের কালিমা লেপন করে দেবে। চরিত্রে দাগ লাগিয়ে দেবে। চাইলেও তাঁকে কাছে টানা যাবে না যে! ওই শিশুর মতো আলাভোলা লোকটার মনে এতো অভিমান! চলে গেলো কাউকে কিছু না বলে। কেনো চলে গেলে তুমি! মন যে মানে না! চিন্তা, বড় চিন্তা হয়। এই হতভাগী নাহয় সমাজের শৃঙ্খলে বন্দী। সেও কী তাই!

"ওহে কী করিলে বলো পাইবো তোমারে
রাখিব আঁখিতে আঁখিতে",

কেউ কী একবার খোঁজ নিতে পারছে না! চিন্তা কী সব আমার একার হচ্ছে! চিন্তিত মন শুধু যে ভেতর বাহির দৌড়ে বেড়াচ্ছে। এরকম নানান কথা হয়তো ভেসে চলেছে মেয়েটির মনে। পরনের ওই ধবধবে সাদা বিধবার থানের দিকে তাকিয়ে মেয়েটির বুক চিরে বেড়িয়ে আসে দীর্ঘশ্বাস।

সকলের বড় আদরের মেয়েটি। একা হাতে সামলে রাখে গোটা বাড়িটা। এ বাড়���র সকলের দিনে একবার হলেও মেয়েটিকে দরকার হয়। সকলের সব চাহিদা পূরণ করে ঠিক যেনো এক কল্পতরু হয়ে বেঁচে আছে মেয়েটা নিজের সব শখ আহ্লাদকে বিসর্জন দিয়ে। এ কেমন বেঁচে থাকা! যে চলে গেছে না বলে তাঁর জন্য কেনো এমন করে পুড়ে যাচ্ছে মনটা! সকলেই তো তাঁকে"বড়দিদি" বলে ডাকে, তবে ওই মুখে বড়দিদি ডাকটা কী কখনো শোনা হবে না আর! একটা প্রেমের গল্প বিধাতা কীভাবে লিখলেন দেখা যাক।

//এক আলাভোলা মাস্টারঃ

মা মরা ছেলেটা বিমাতার চোখের মণি। আদুরে বলা যায়। এবং ওই যে বলে আদরে বাঁদর। এই ছেলেটা বাঁদর হয়নি অবশ্য কিন্তু বড্ড ছেলেমানুষ তৈরি হয়েছে। নিজের কাজ নিজে করতে পারে না ঠিক করে। বাবা যখন বিলাতে পড়তে পাঠাতে চাইলেন বিমাতা তো শুনে হেসেই খুন। বললেন সুরোকে বিলেত পাঠালে আমাকেও সাথে পাঠিয়ে দিও।

একা তো কিছুই সম্ভব নয় তাঁর পক্ষে। হুম সুরো মানে পুরো নাম সুরেন্দ্রনাথ। পিতার অগাত সম্পত্তি বলেই বোধহয় লেখাপড়া ওই কোনো মতেই হয়ে গেলো। কিন্তু বন্ধুরা মিলে খোঁচাতে লাগলো বাপের হোটেলে আর কতদিন চলবে, নিজে স্বাধীনভাবে কিছু করলে তবেই তো বাপের ব্যাটা।

বন্ধুদের খোঁচা বড্ড গায়ে লাগলো। সুরেন্দ্রনাথ এক দুঃসাহসী কাজ করে ফেললো। কাউকে কিছু না বলে পালিয়ে চলে এলো কোলকাতায়। এবং এখানে এসে পুরোপুরি অন্য ছদ্মবেশে সে পথে পথে ঘুরতে লাগলো। একদিন তাঁর আলাপ হলো বড় বাড়ীর এক বড় কর্তার সাথে।

তিনি তাঁর দৈন্য অবস্থা দেখে বিস্তারিত জিজ্ঞেস করলেন। সুরেন্দ্রনাথ চট করে গুছিয়ে অর্নগল মিথ্যা বলে গেলো। নিজেকে গরীব প্রমাণ করে চাকরি খুঁজছে এমন ভাব। তখন তিনি মেয়ের মাস্টার হিসেবেই সুরেন্দ্রনাথকে বাড়িতে আশ্রয় দিলেন। সুরেন্দ্রনাথ তখন ও বাড়িতে মাস্টার হিসেবে পরিচিতি পেয়ে গেলো।

প্রথমে কথা ছিলো বড় ছেলেকে পড়ানোর কিন্তু প্রথম দিনেই সুরেন্দ্রনাথের অঙ্কের মেধা দেখে ছেলে ভয়ে মিথ্যা বললো ও মাস্টার ছোট মেয়ে প্রমীলাকেই ভালো পড়াতে পারবে। বিএ ক্লাসের শক্ত বইয়ের পড়া সে কিছুই জানে না।

প্রমীলা ছোট মানুষ বাড়িতে কিছু পড়াশোনা অবশ্য করেছে। সুরেন্দ্রনাথ তাঁকে পড়াতে গিয়ে নিজের মনে অঙ্ক কষতে থাকতো, প্রমীলার কথা মাঝে মাঝে খেয়াল থাকতো না। খাবার কথা মনে থাকতো না, ঘুমের সময় ঠিক নেই। এই আলাভোলা মাস্টারকে আড়ালে চাকররা বলতো মাস্টারমশাই পাগলা।

// মাধবীলতার সৌরভঃ

বড় দুঃখী ব্রজ বাবুর বড় মেয়েটা। পোড়া কপালী অল্প বয়সে স্বামী হারিয়ে যখন বিধবার সাদা থান পড়ে বাপের বাড়িতে পা দিলো বাপের বুকটা ফেটে গেলো যেনো মেয়ের এই রুপ দেখে। "মাধবীলতা" বড় সুন্দর নাম তাঁর। স্বামীর আদর, ভালোবাসা পাওয়ার আগেই তাঁকে হারাতে হলো সব।

স্বামী চলে যাবার আগেও শোকে মুহ্যমান মাধবীর হাত ধরে এগুলোই আক্ষেপ করেছিল যে মাধবীকে তাঁর প্রাপ্য ভালোবাসা সে দিতে পারেনি। সেই শোক, সেই বেদনায় ভরা যৌবন নিয়ে মাধবী আর কিছু ভাবতে পারেনি শূন্য জীবনে। নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছে গরীব দুঃখীর সেবায়। স্বামী যে যাবার আগে এমনটাই বলে গিয়েছিলেন। সবার কাছে বড় আদরের "বড়দিদি"। যে সবার সব আবদার রেখে যায় হাসিমুখে। নিজের কথা ভাবার সময় কোথায় তাঁর!!

// কিছু মধুর অত্যাচার, কিছু ভালোবাসাঃ

এ বাড়িতে আসার পরে থেকে সবসময় সুরেন্দ্রনাথের কানে এসে বড়দিদির কথা। কিন্তু তাঁকে কখনো দেখতে পায়নি। থালায় সাজানো সুন্দর করে খাবার, পরিপাটি করে সব গোছানো, কাজের জিনিস কাজের জায়গায়। সবখানে বড়দিদির যত্নের ছোঁয়া। সুরেন্দ্রনাথ ও একেক সময় এমন সব আবদার করে বসতো যে মাধবীকে রীতিমতো হিমশিম খেতে হতো আবদার রাখতে।

কিন্তু কোথাও মনে মনে একটু হাসিমুখ দেখা যেতো। এই ছেলেমানুষ মাস্টারকে সামলাতে মাধবীরও ভালো লাগতো। ওই যে বলে না বিধাতার ইচ্ছে বোঝা বড় দায়। যে গাছটা একদিন ভালোবাসার ফুল দিতো সেই গাছটা এখনো যে মরে যায়নি। ফুলে ফুলে এখনো যে ভরে যায় তাঁর শাখা। বিধবার থান জড়িয়ে মনটাকে বেঁধে রাখা যায়। কিন্তু বিধাতার ইচ্ছের কাছে যে নত হতে হয় মনকে।

"মাঝে মাঝে তব দেখা পাই
চিরদিন কেন পাই না
কেনো মেঘ আসে হৃদয়ও আকাশে
তোমারে দেখিতে দেয় না "

মনোরমা মাধবীলতার বাল্যকালের সখী। বুঝেছিলো এই হতভাগীর মন। যখন সুরেন্দ্রনাথ অভিমান করে ঘর ছাড়ে। কেনো ছেড়েছিল সেই উত্তর একটু রহস্য থাকুক না। কৌতুহল জাগুক মনের মাঝে।

আর কী দেখা হবে ভালোবাসার সাথে! আর কী এক হবে দুটি মন! হায়রে সমাজ! মাধবী যখন ঝরঝর করে কেঁদে বলেছিলো আমি যে বিধবা দিদি! সমাজ ব্যবস্থার উপরে ধিক্কার জন্মায়। যে সমাজ বিধবার জীবন বেঁচে থাকতেই নরক বানিয়ে দেয়।

আহা! সুরেন্দ্রনাথের অবুঝ আবেগ। হাসপাতালে শুয়ে কী আকুল আবেদন "বড়দিদি আমার জ্বর হয়েছে "। বড়দিদি এলেই যেনো সব ভালো হয়ে যাবে, সব ক্ষত সেরে যাবে। আহা এই ভালোবাসার মিলন কী হবে আদৌ শেষমেশ?
একবার দেখা হয়েছিল। কিন্তু.....! না থাক আর বলবো না। বাকিটা গোপন থাকুক।

// চরিত্রায়নঃ

আপাদমস্তক এক মিষ্টি ভালোবাসার অব্যক্ত চাওয়াগুলোর মাঝে চরিত্র বা গল্পের প্রান সুরেন্দ্রনাথ ও মাধবীলতা। এছাড়াও আছে মাধবীলতার বাবা, ভাই, ছোটবোন প্রমীলা, সুরেন্দ্রনাথের বাবা, বিমাতা। এরপর সুরেন্দ্রনাথের নায়েব। যখন সে জমিদারি দেখাশোনার দায়িত্ব পায়। আর একজনের কথা বললাম না। শেষে মিলবে তাঁর পরিচয়। সেও কিন্তু সুরেন্দ্রনাথকে বড্ড ভালোবাসে।

// পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ

শরৎচন্দ্রের লেখা! কী বলবো আমি জানি না এই বড়দিদি আমার ভালোলাগার একটা অনুভুতি। আমার মেয়েবেলার আবেগের স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই বইয়ের সাথে।

সুরেন্দ্রনাথের অবুঝ আবেগের, ছেলেমানুষীর প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম আমি। এবং এটা এতটাই ছিলো যে মাঝে মাঝে এখনো ছোট বোন এটা বলে খেপায় আমাকে যে সুরেন্দ্রনাথের মতো কাউকে দরকার।

এতো সুন্দর করে কীভাবে ভালোবাসার গল্প বলা যায়! আমার কিন্তু ভালো লাগে। কোনো অশ্লীল নোংরা কথাবার্তা নেই, কোনো কুৎসিত কামনা নেই অথচ কী গভীর ভালোবাসার অনুভূতি বোঝাতে পেরেছেন লেখক তাঁর লেখনীর মাধ্যমে।

তুলে ধরেছেন সমাজের জঘন্য প্রথা। যার যাতাকলে পিষে বিধবাদের জীবন আসলে নরক যন্ত্রনার চেয়ে কোনো অংশে কম ছিলো না।

ভালোবাসা তো অন্যায় নয়। ভালোবাসা যে না চাইতেই হয়ে যায়। দুটি মন মিলে যায় অজান্তেই।
ভালো থাকুক এই অবুঝ আবেগের ছেলেমানুষী। ভালো থাকুক সুরেন্দ্রনাথ, মাধবীলতা।

"ভালোবেসে নাহি যদি হয় সুখ
তবে কেনো মিছে ভালোবাসা!"
ভালোবাসা তবুও সুন্দর। ভালোবাসা তবুও মনকে জাগিয়ে তোলে। সহজে ভোলা যায় না। এড়িয়ে যেতে পারেনি মাধবীলতাও।

বইয়ের নামঃ "বড়দিদি"
লেখকঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
ব্যক্তিগত রেটিংঃ ৪.৮/৫
Profile Image for Anonymous.
169 reviews12 followers
February 26, 2022
Pure!

This is the beauty of literature of yore. They invoke those distinct feelings in you which is not seen in the contemporary literary works in India with a hegemonic teen- college romance.
Madhvi is berated by her friend for crossing the social norms circumscribed around a widow. More so, for wanting a share of the pie bequeathed for other unmarried young ladies.
But here is a presentation of devotion in form of love. A pristine one.
A tragic one as well for there's one who has realised but is bound while the other is innocent as child, deviant as a cub, who loves but doesn't know.
I could've paid to keep it rolling a little while longer. Alas destiny had other plans.
Or perhaps the author did.
Profile Image for Amlan Roy.
27 reviews6 followers
July 12, 2015
উপন্যাসটি ছোটো গল্পের আদলে।তবুও উপন্যাসের সব বৈশিষ্ট্য ই ধারণ করে।নাতি দীর্ঘ এই উপন্যাসটি পড়ার সময় ও মন ভিঝে ওঠে সেই সব আবেগে যা হয়ত গোপন থাকা ই শ্রেয়।বিধবার নিষিদ্ধ ভালবাসা আর পুরুষ হৃদয় এর আনমনা প্রকৃতি এখানে উঠে এসেছে বিচ্ছেদের আদলে।উপন্যাসটি পড়ার সময় চুম্বকীয় আকর্ষণ অনুভব করেছি।পাশাপাশি আবেগের গাঢ়ত্ব ও অনুভব করেছি চরিত্রের শিশুসুলভ দুর্বুদ্ধিতায়।
Profile Image for রিফাত  আহমেদ.
25 reviews2 followers
April 29, 2020
এতটা আত্মভোলা চরিত্র এর আগে কোনো উপন্যাসে পড়েছি বলে মনে হয়না। লেখক সব সময় যেটা করেন। মাত্রা রিক্ত ভাবের প্রবেশ। সেই সাথে প্রাচীন বাংলার সেই চিরচেনা প্রথা। বিধবার নিষিদ্ধ ভালবাসা ও অনুক্ত কথা। আর সচারাচর শরৎ বাবু উপন্যাসের শেষে গিয়ে প্রধান চরিত্র কে মেরে ফেলে একটা হৃদয়বিদারক এন্ডিং দিতে চান। ওভারঅল তেমন ভালো লাগেনি😑
Profile Image for Mustaq Mim.
42 reviews
July 1, 2022
বড়দিদি, স্নেহের নাম, শ্রদ্ধার নাম। সেই নামের পিছনে করুণ গল্পটি শরতবাবুর। বাড়ির অতি আদরের ছেলে, নিজে থেকে খাবারটি পর্যন্ত মুখে নেয় না যে, সে কি পারবে একা করে খেতে? যত্নের কম পড়ে গেলে নিজেই স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারবে নাকি আদৌ যত্নের কম পড়বে না , খুব ছোট করেই লিখেছেন।
Profile Image for Samin Riasat.
Author 2 books6 followers
February 21, 2016
Finished reading in almost one sitting. It touches your heart, just like his other books.
Profile Image for Shawon Singha.
6 reviews1 follower
June 23, 2020
অদেখা ভালবাসা বড় বোনের প্রতি সাথে আছে অব্যাক্ত অভিমান
Profile Image for Nurul Huda.
194 reviews5 followers
July 19, 2023
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস ‘বড়দিদি’ যা ১৯১৩ সালে প্রকাশিত হয়। এ উপন্যাস অবলম্বনে উত্তম কুমারের অভিনীত ‘বড়দিদি’ মুভিটি মুক্তি পায় ১৯৫৭ সালে।

কাহিনী সংক্ষেপঃ
বিশ বছর বয়সী এম.এ পাশ করা যুবক সুরেন্দ্রনাথ। তার সকল কাজ করে দেয় বিমাতা (সৎ মা) , উনার সাহায্য ছাড়া সুরেন্দ্রের জীবন কল্পনা করা যায় না। কখন খেতে হয়, কখন কী করতে হয় সবকিছুতেই উদাসীনতা। সুরেন্দ্রও অতি আদরে অতিষ্ঠ হয়ে, এর থেকে মুক্তি পেতে বিলেতে যেতে চেয়েছিল পড়তে৷ কিন্তু বাবা যেতে দেয়নি। তার জন্য সে রাগ করে কলকাতায় চলে যায়।

চাকরির খুঁজে সে যায়, পূর্ববঙ্গের জমিদার ব্রজরাজ লাহিড়ীর কাছে। ব্রজরাজের ছোট কন্যার টিউশন মাষ্টার হিসেবে নিয়োগ পায়৷
উনার বড় কন্যা ১৬ বছর বয়সী বিধবা মাধবীলতা। সবাই তাকে বড়দিদি ডাকে৷ বিপত্নীক লাড়িহী, ভাই শিবচন্দ্র, চাকরানী বিন্দুসহ সকলের মধ্যমনি মাধবী৷ যেকোনো সমস্যার সমাধান তার কাছে আছে, সাহায্য করে নিয়মিত, সবার বিশ্বস্ত।

এখানেও সুরেন্দ্রের ভরসার জায়গা হয়ে যায় মাধবী তথা বড়দিদি৷ প্রমিলা পড়তে বসেছে কম্পাস নাই, প্রমিলাকে বলে যাও... বড়দিদির কাছ থেকে কম্পাস নিয়ে আসো । চশমা হারিয়ে ফেলেছে, প্রমিলা বড়দিদিকে বলো... চশমা দিতে৷ বড়দিদিও সব কিছু ম্যানেজ করে দেয়।
একদিন বড়দিদি জানতে পারে প্রমিলাকে সুরেন্দ্রনাথ পড়াচ্ছে না। সে নিজে গাণিতিক প্রবলেম সলভ করে, বই পড়ে দিন কাটাচ্ছে । কেন পড়াচ্ছে না জিগ্যেস করলে, সুরেন্দ্র বলে, পড়াতে তার ভালো লাগছে না।
বড়দিদি বলে তাহলে চলে যাও... তোমাকে রেখে লাভ কী?

সুরেন্দ্রনাথ চলে যায়, পরে কী হয়?

উপন্যাসে দেখতে পাই, বড়দিদি তার বান্ধবী মনোরমার কাছে স্বীকার করে, সে সুরেন্দ্রনাথকে ভালোবেসে ফেলেছে। যে ভালোবাসায় কাউকে কাছে পাওয়ার জন্য ব্যাকুল হয় না৷
সুরেন্দ্রও অসুস্থ হয়ে গেলে, বড়দিদিকে খুঁজে। এক ভালোবাসার মেলবন্ধন....

শরৎচন্দ্রের অন্যান্য উপন্যাসে যতটা গভীরতা থাকে এটায় তেমন ছিল না। কঠিন শব্দের ব্যবহারও কম৷ প্রথম উপন্যাস, এর জন্যই হয়তো।
__

বড়দিদি
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
পার্সোনাল রেটিংঃ ৭.৫/১০

#bookreview2022
Profile Image for Mizanur Rahman Jakaria.
4 reviews1 follower
September 10, 2024
১০ সেপ্টেম্বর ২০২২। শনিবার
আজকে দুপুরে বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের প্রথম উপন্যাস 'বড়দিদি' শেষ করলাম। খুবই ছোট একটা উপন্যাস। 'মেজদিদি' আরও ছোট। এরপর পড়ার প্ল্যান আছে।
মূল চরিত্র সুরেন্দ্রনাথ। পরজীবী মানুষ। লেখক শুরুতেই পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন এইভাবে - উনি একজন খড়েন আগুন। নিজে একা একা জ্বলে উটতে পারে না। কেউ জ্বালিয়ে দিলে জ্বলে।
শুরুতে বিমাতা-পিতার সংসারে থাকতেন। বিমাতা খুব স্নেহ করতেন। নিজের ছেলের থেকে বেশি ভালোবাসতেন। বিমাতার এত ভালোবাসাও আটকে রাখতে পারল না। ছেলে বড় হয়েছে। পাখা গজিয়েছে। এখন উড়ে যাবার সময়। এম.এ পাশ করেছে কৃতিত্বের সাথে। পরজীবী ছেলে বিলেতে পড়তে যাবে। বাবা-মা ভরসা করতে পারল না। অনুমতি দিল না। সুরেন বাড়ি থেকে মনের রাগে পালিয়ে কলকাতা গেল।
কলকাতায় কাজ পায় না। পায়ে ঘুরে ঘুরে এক বাড়িতে স্থান হলো। মালিকটির নাম ব্রজবাবু। উনার তিন সন্তান - এক ছেলে, দুই মেয়ে। স্ত্রী মৃত। মেয়ে দুটির নাম মাধবী, প্রমিলা। মাধবীর বয়স একুশ হবে। খড়-যৌবনা। তবে বিধবা। স্বামী অকালে মারা গেছে। তারপর থেকে কারও দিদি, কারও 'মা'। এই সম্মানের ডাকগুলো তার মনকে বৃদ্ধ করে দিয়েছিল। জননীর স্নেহ যত্ন বিলাতে বিলাতে যৌবনের কথা ভুলিয়াই গিয়েছে।
সুরেন ব্রজবাবুর বাড়িতে জায়গা পেল। কাজ, যতদিন পর্যন্ত সুরেনকে কাজ যোগাড় করে না দিতে পারছে, ছোটমেয়ে প্রমিলাকে পড়াবে। সুরেন্দ্রনাথ প্রমিলাকে পড়ানো শুরু করল। কয়েকদিন পড়াল। তারপর নিজেই পড়া শুরু করল। পড়াতে ভাল লাগে না। গণিতের সমস্যা সমাধান করতে ভালো লাগে। এই জায়গায় পাঠকদের মনে হতে পারে, সুরেন অনেক বিশাল কিছু একটা করে ফেলবে। আসলে শরৎচন্দ্রের নায়েকদের তেমন কিছু করার ভাগ্য নেই। শেষে সুরেন মারা যায়। গল্প শেষ। অফিসের সময় হয়ে গেছে। মাঝখানের গল্প অন্যদিন লেখা যাবে, যদি সময় থাকে। (রাত ৯ টা ৩০)
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Shraavya Malli.
102 reviews
September 16, 2023
I am hesitant to write this review as almost all the reviews are in Bengali :) I listened to the Hindi version of this book by Sameer Goswami on Audible. I can keep listening to stories narrated by him. That's how brilliant he is.

Although this book is classified as a novel, I am not sure whether it even qualifies to be a novella. It seems more of a short story and follows the secondary character of Surendranath more than the protagonist Badi Didi aka Madhavi. Madhavi is a widow who assumes the responsibilities of her paternal home with such care and concern that she comes to be fondly called as Badi Didi by everyone. Enter Surendranath who is a self absorbed academic. Madhavi and Surendranath's feelings for each other are never expressed, either due to societal norms or due to the individual's own whims.

I had a lot of sympathy for Madhavi. Widowed early, she had somehow found joy in service to others. Surendranath came in like a breeze and walked out like a storm unaware of the aftermath caused by him. The ending was too abrupt with no clear indication of what happens to Badi didi. The story served as a mirror to the society then with people like Manorama who were conditioned so bad that they couldn't even empathize with their own friend. I loved it when Manorama's fiancé told her off.
Profile Image for Goldi Tewari.
Author 1 book3 followers
December 30, 2020
स्त्री-पुरुष के परस्पर संबंधों की बहुत ही मार्मिक कहानी है 'बड़ी दीदी'। शरतचंद्र चट्टोपाध्याय जी ने इस आपसी तालमेल को कहानी में अद्वितीय दृष्टिकोण से समझाया है।समसामायिक रीतियों-कुरीतियों के बीच कैसे स्त्री-पुरुष समीकरण बदलते और बनते है इसका बहुत ही सरल भाषा में चित्रण किया गया है। कहानी में ���मय-यात्रा करता हुआ पाठक एक बेहद रोचक मोड़ पर जा पहुँचता है और उपन्यास का अंत भी अर्थपूर्ण व सीख लेने योग्य है।
किताब में मेरा सबसे प्रिय उद्धरण रहा: "संसार के बीच जिस व्यक्ति में कौतुहल कम है उसे सर्वसाधारण मनुष्यों के समाज से कुछ बाहर समझना चाहिए। जिस दल में साधारण मनुष्य विचरण करते है उस दल में मिलकर रहना उनके लिए असंभव होता है। साधारण लोगों के मत से उनका मत नहीं मिलता।"
Profile Image for Mrinmoyi.
7 reviews
March 16, 2025
খুবই সুন্দর একটা বই। গল্পের মুখ্য চরিত্র বড়দিদি (মাধবী) একা হাতে পুরো বনেদি সংসার এর পরিচালনা করেন। সংসারের যাবতীয় খুঁটিনাটি সমস্ত কিছু তার নখদর্পণে। এবং উপন্যাসের প্রতিটি কোনায় বড়দিদির স্পষ্ট, সাবলীল এবং নিখুঁত ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটানো হয়েছে। এছাড়াও সুরেন্দ্রনাথের প্রতি সরল কিন্তু পরোক্ষ যত্নের মাধ্যমে প্রণয় ভাব স্পষ্টত প্রমাণ করে যে বড়দিদি সুরেন্দ্রনাথ কে চাইতো। কিন্তু বিধি বাম সুরেন্দ্রনাথের বুঝতে বড্ড দেরি হয়ে গিয়েছিলো।তবু লেখকের লেখনীতে এত মায়া যে সুরেন্দ্রনাথের মৃত্যু সজ্জা হয়েছিল বড়দিদির অশ্রুসিক্ত কোল।

#mustreadbooks
Profile Image for Nitin Jain.
145 reviews1 follower
November 24, 2025
The novel starts with a compelling premise that draws you in immediately, but loses momentum midway through typical melodramatic turns characteristic of classic Hindi literature. Just when you think it might not recover, Chattopadhyay pulls the narrative back together in the final act. A quintessential example of early 20th century Hindi fiction with its strengths and familiar shortcomings, capturing both the emotional depth and the occasional narrative indulgences of the era
Profile Image for   Shrabani Paul.
395 reviews24 followers
February 2, 2022
বড়দিদি
এটি শরৎচন্দ্রের বাল্যরচনা । ভাগলপুরে মাতুলালয়ে থাকাকালে রচিত । বন্ধু সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায়ের মাধ্যমে ' ভারতী ' পত্রিকায় প্রকাশিত হয় । শরৎচন্দ্র তখন রেঙ্গুনের বাসিন্দা । ‘ ভারতী ’ - তে প্রকাশের কয়েক বছর পরে ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে বই আকারে ‘ বড়দিদি ’ প্রকাশিত হয় । ‘ বড়দিদি'ই পুস্তকাকারে প্রকাশিত শরৎচন্দ্রের প্রথম লেখা.
Profile Image for Shamol.
12 reviews
Read
August 13, 2022
আমি দেখি স্নেহের বন্দনে আমরা সবাই খুবই নিভিরভাবে আবদ্ধ।সমাজে নারীর মনের আশা পুরুষের আগে নয়। সুখ আগে নারীকেই বর্জন করতে হয়।
বড়দিদি গল্পেও ভালবাসা সমাজ তয়রি নিয়ম মানে না।ফলে তাদের জীবনে সুখ আসে না।আর যদি সে নারী বিধবা হয় তাহলে তার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন উঠে ।
এ ধরনের গল্প গভীর অনুভূতির্‌
2 reviews
January 1, 2025
"Bor Didi" isn’t just a story,it’s a mirror into the soul, where love and sacrifice silently battle societal norms. Sharatchandra weaves emotions so delicately that the unsaid feels louder than words. Reading it is like uncovering a hidden heartbeat in the pages of life. This one is my fav.
Profile Image for Monika Gupta.
20 reviews
June 14, 2025
Compelling story and somehow I felt a connection with every character. Great narration, use of words and life's unexpected twists, turns, and obstacles.
Amazing writer, looking forward to reading more of his stories.
Displaying 1 - 30 of 58 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.