Jump to ratings and reviews
Rate this book

অয়ন-জিমি #13

রাত নিশুতি

Rate this book
লস অ্যাঞ্জেলেসের বিখ্যাত স্টেডম্যান মিউজিয়ামে
খুব শীঘ্রি শুরু হতে চলেছে একটি জুয়েল এগজিবিশন।
সীমিত সময়ের জন্য সেখানে প্রদর্শন করা হবে
দুনিয়ার সবচেয়ে দামি রত্নগুলোর একটি -
‘কুইন অভ দি ওশান’ নামে এক দুষ্প্রাপ্য নীল হীরা।
সেই হীরা দেখতে গিয়েই ঘটল বিপত্তি।
অয়ন-জিমি মিউজিয়ামে ঢুকতেই নিভে গেল সব বাতি,
বন্ধ হয়ে গেল সব দরজা,
হীরার লোভে মিউজিয়ামে হানা দিল সশস্ত্র একদল ডাকাত।
শুরু হলো তাদের সঙ্গে ইঁদুর-বেড়াল খেলা।
কী যেন ঠিক মিলছে না...
ধীরে ধীরে টের পেল অয়ন-জিমি, ডাকাতির পেছনে
লুকিয়ে আছে আরও বড় কোনও রহস্য।
ওরা কি পারবে তার সমাধান করতে?

160 pages, Paperback

First published April 1, 2019

42 people want to read

About the author

Ismail Arman

66 books205 followers

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
9 (20%)
4 stars
21 (47%)
3 stars
13 (29%)
2 stars
0 (0%)
1 star
1 (2%)
Displaying 1 - 10 of 10 reviews
Profile Image for Rizwan Khalil.
374 reviews599 followers
June 18, 2022
'অয়ন-জিমি' গোয়েন্দা সিরিজের ১৫তম রহস্য অ্যাডভেঞ্চার রাত নিশুতি অন্যান্য কাহিনি থেকে কিছুটা ভিন্ন এইজন্য যে এটাকে রহস্যকাহিনির চেয়ে সাসপেন্স থ্রিলার বলাই বেশি যুক্তিযুক্ত। রহস্য আছে অবশ্যই, তবে মূল ঘটনাক্রমের রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনা আর বিরতিহীন দৌড়াদৌড়িতে তা কিছুটা গৌণ হয়ে গেছে। এমনিতেই সিরিজের অধিকাংশ বইয়ের ঘটনাবলী যথেষ্ট ফাস্ট পেসড, এবারে যেন একেবারে উড়ে চলেছে সবকিছু! অয়ন-জিমি তাদের আরেক বন্ধু হ্যারি সহ তিনজনে স্টার ওয়ার্সের প্রিমিয়ার শো দেখতে গিয়ে ব্যর্থ হয়ে ঘটনাচক্রে রাতের বেলা উপস্থিত হয় স্টেডম্যান মিউজিয়ামে, এখানে দুয়েকদিনের মধ্যেই প্রদর্শিত হবে 'কুইন অভ দি ওশান' নামে একটি অমূল্য দুষ্প্রাপ্য নীল হীরা। আর নির্জন রাতের জনমানবহীন ইলেক্ট্রিক্যালি আল্ট্রা-সিকিউরড মিউজিয়ামে তারা উপস্থিত হবার পরক্ষণেই এক সশস্ত্র দল মিউজিয়ামে হামলা চালায় হীরাটা ডাকাতির উদ্দেশ্যে। ভাগ্যের ফেরে তিনবন্ধু একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে লুকিয়ে পড়তে বাধ্য হয় অন্ধকার মিউজিয়ামের তিন কোনায়। তবে আপাতঃসাধারণ ডাকাতিটার পেছনে রয়েছে অন্য রহস্য।

ফার্স্ট থিং ইজ ফার্স্ট। সিরিজের আগের বই কালো জাদু রিভিউতে আমি উল্লেখ করেছিলাম সেই বইটি নিয়ে আমার একমাত্র ক্ষোভ ছিল অন্যতম প্রধান চরিত্র জিমি পারকারের আগেকার বুদ্ধিমান, ডাকাবুকো রোমাঞ্চপ্রিয়, গোয়েন্দাগিরিতে অয়নের সাথেই সমান আগ্রহী চরিত্রটাকে পুরোপুরি নষ্ট করে একেবারে গবেট, ভীতুর ডিম, গোয়েন্দাগিরিতে অনিচ্ছুক, বিপদের সামান্যতম সম্ভাবনা দেখলে দৌড়ের উপরে থাকা কমিকরিলিফ পার্শ্বচরিত্রে পরিণত করে দেয়াটা। ওয়েল, আমার বিশ্বাস লেখক নিজেই সমস্যাটা সবচেয়ে ভালভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, তার ফলাফল ঠিক পরের রাত নিশুতি। এই বইতে জিমি কেবল আগেকার বুদ্ধিমান রোমাঞ্চপ্রিয় অন্যতম প্রধান চরিত্র হিসেবেই ফুলফোর্সে ব্যাক করেনি, বরং উপন্যাসের সবচেয়ে প্রধান চরিত্রই ছিল সে, যাকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে অধিকাংশ থ্রিলিং সাসপেন্সফুল ঘটনাপ্রবাহ। এতোটাই যাকে 'ডাকাত দল বনাম জিমি পারকার'-শোডাউন বলাটাই বোধকরি উপযুক্ত হবে। অয়ন এই অ্যাডভেঞ্চারে তুলনামূলক অনেকখানি ম্রিয়মান। আমার মনে হয় না সিরিজের আগের কোনো কাহিনিতে জিমির দুর্ধর্ষতা এবারের ধারেকাছেও হাইলাইটেড হতে পেরেছিল। ব্রাভো আরমান ভাই, একটা চরিত্রকে এমন সমালোচনার তলানি থেকে পরের বইতেই একটান দিয়ে প্রশংসার চূড়ায় পৌছে দেয়া খুব সহজ কাজ নয়।

বুড়োবয়সে কিশোর থ্রিলার পড়ার একখানা বড় সুবিধা আছে, আর সেটা হলো লেখক চাতুর্যের সাথে কিছু সূক্ষ্ণ ওমাজ কাহিনিতে ঢুকিয়ে দিলে টার্গেট রিডার ছোটদের প্রায় সবার সেসব মাথার উপর দিয়ে গেলেও নিজের পাকাচোখে আর অভিজ্ঞতার আলোকে ওমাজগুলো ধরতে পারার আর সেখান থেকে আরো বেশি আনন্দ উপভোগ করার সম্ভাবনা ব্যাপক। রাত নিশুতি'র পুরোটায় ডাকাতদল একে অন্যকে কালার কোটেড নাম (রেড, গ্রিন, ইয়েলো, ভায়োলেট, পিঙ্ক) ধরে ডাকে... এই ইন্টারেস্টিং জিনিসটা বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্রনির্মাতা কোয়েন্টিন ট্যারান্টিনো তার প্রথম মডার্ন ক্লাসিক ক্রাইম থ্রিলার ফিল্ম রিজারভয়্যার ডগস-এ এনেছিলেন, যেখানে একদল ব্যাঙ্ক ডাকাত নিজেদের পরিচয় একে অন্যের থেকেও গোপন রাখতে পুরো ফিল্মে কালার কোটেড নাম ব্যবহার করে (মি. হোয়াইট, মি. অরেঞ্জ, মি. পিঙ্ক, মি. ব্লু, মি. ব্রাউন, মি. ব্লন্ড)। রঙিন নাম ধরে ডাকাডাকি শুরু হতেই একলহমায় বুঝে গিয়েছিলাম যোগাযোগটা। এবার আসি পরের ওমাজে। উপন্যাসের গোটা কাঠামোটা অনেকটা সাজানো হয়েছে সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অ্যাকশন সাসপেন্স থ্রিলার ফিল্ম ব্রুস উইলিস অভিনীত আশির দশকের ডাই হার্ড-এর আদলে। সেখানেও মধ্যরাতে একদল ডাকাত একটা সুউচ্চ স্কাইস্ক্র্যাপারে হামলা চালিয়ে দখল করে, আর তাদের অজান্তে ভুল সময়ে ভুল জায়গায় উপস্থিত থাকায় নায়ক জন ম্যাক্লেইন ভেতরে আটকা পড়ে, ডাকাতদের সাথে শুরু হয় তার ইঁদুর-বেড়াল খেলা। স্কাইস্ক্র্যাপারের জায়গায় মিউজিয়াম, দস্যুনেতা হান্স গ্রুবারের জায়গায় মি. রেড, আর জন ম্যাক্লেইনের জায়গায় আমাদের জিমি পারকারকে বসিয়ে দিলে টিনেজ ডাই হার্ড-এর একটা আংশিক ছাঁচ কিন্তু খুব সহজেই পাওয়া যায় (যদিও এখানে মি. রেডের পেছনে আরেক নাটের গুরু ছিল, প্রকৃত রহস্যও পুরোই ভিন্ন)। এমনকি পুরো ছবিতে ম্যাক্লেইন খালি পায়ে দৌড়াদৌড়ি করেছিল, জিমিও ডাকাতদের সাথে ইঁদুর-বেড়াল খেলার একপর্যায়ে বাধ্য হয় নিজের পায়ের জুতা আর মোজা ছুঁড়ে ফেলে খালি পায়ে দৌড়াতে। ডাই হার্ড-ওমাজ ছাড়া আর কী? ডাই হার্ড আর রিজারভয়্যার ডগস দুটোই আমার সবচেয়ে প্রিয় থ্রিলার মুভির অন্যতম, তাই অয়ন-জিমি'র এই অ্যাডভেঞ্চারে অপ্রত্যাশিতভাবে একসাথে দুই মুভিকেই ওমাজ করতে দেখে সেইরকম মজা পেয়েছিলাম, পাঠের উপভোগ্যতা বহুলাংশে বেড়ে গিয়েছিল! বুড়োবয়সে না পড়লে কি বুঝতাম এতো কিছু?

এমন আগাগোড়া রোমাঞ্চকর ফুলটুস ফূর্তির একটা মিস্ট্রি সাসপেন্সেও দুয়েকটা খেদ শেষমেষ থেকেই গেছে, প্রধাণত ডাকাতির পেছনে কেন্দ্রীয় রহস্য ও নাটের গুরুর মুখোশ উন্মোচন নিয়ে। কে যে পর্দার অন্তরালের রহস্যময় ব্যক্তিটি হতে পারে সেটা গল্পের শুরু থেকেই আন্দাজ করা গেছে, একমাত্র কারণ পাঠকের সামনে পর্যাপ্ত রেড হেরিং ঝুলানোর মতো কাহিনিতে আর প্রায় কোনো পার্শ্বচরিত্রই ছিল না। যদি সন্দেহ করার মতনও আর কেউ না থাকে, তাহলে পাপেট মাস্টার আর কে-ই বা হবে? এমনসব জমজমাট ঘটনাক্রমের পর ক্লাইমেক্স তাই জলো হয়ে গেছে, মন ভরেনি। অয়ন-জিমির পাশাপাশি বইতে তাদের বন্ধু হ্যারিও প্রায় সমানে সমান প্রধান চরিত্র ছিল, অথচ পাঠক হিসেবে আমরা হ্যারিকে চিনিই না। শুধু নাম ধরে ক্ষণিকের জন্য আগের দুয়েকটা গল্প-উপন্যাসে একটু-আধটু চেহারা দেখালেও কখনোই আলাদা ভাবে তার কোনো উপস্থিতি বা বিশেষত্ব ছিল না... সেখানে এইবার একেবারে কেন্দ্রীয় চরিত্র, ইন ফ্যাক্ট অয়নের চেয়েও ওর ভূমিকা বেশি! তিনজনের কাহিনিই যেহেতু, তাই রিয়াকে এই অ্যাডভেঞ্চার থেকে অহেতুক বাদ না দিয়ে হ্যারির বদলে ওকে রেখে দিলেই মনে হয় অনেক বেশি জমতো, এপ্রোপ্রিয়েটও হতো। রিয়া'র মার্শাল আর্ট এক্সপার্টিজকে ব্যবহার করে নারীদস্যু ভায়োলেটের সাথে ওর এক-আধটা হাতাহাতির সিকোয়েন্স ঢুকিয়ে দিলেও আমি আপত্তি করতাম না।

সবমিলিয়ে রাত নিশুতি আমার দৃষ্টিতে অয়ন-জিমি সিরিজের আরেকটা ক্লিয়ার উইনার। সিরিজটার প্রতি আমার ক্রমবর্ধমান মুগ্ধতা আগেও অনেকবার প্রকাশ করেছি পূর্বের রিভিউগুলোতে, তাই নতুন করে বিশেষ কিছু আর যোগ করার নেই, শুধু একটা কথা আলাদা করে উল্লেখ না করে পারছি না: সিরিজের বই থেকে বইতে কাহিনিগত পার্থক্য, ঘটনাপ্রবাহের উপস্থাপন, সর্বোপরি কাঠামোগত দিক থেকে পারস্পারিক ভিন্নতা একটা কাহিনির পর আরেকটা কাহিনিটায় আমাকে ক্রমাগত নতুনত্ব উপহার দিয়ে যাচ্ছে... এতোটাই যে আমি শেষ হবে একটা পূর্নাঙ্গ সিরিজের (ইংরেজি বা বাংলা, ইয়াং অ্যাডাল্ট বা অ্যাডাল্ট) ভেতর এমন এক বই থেকে পরের বইতে রিফ্রেশিংলি বৈচিত্র্যময়তার স্বাদ পেয়েছি মনে করতে পারছি না। হাতে এখন পরবর্তী উপন্যাস এমিলির চোখ, নিশ্চিতভাবেই জানি এটাও রাত নিশুতি'র চেয়ে একদম অন্যরকম হবে। হ্যাপি রিডিং!
Profile Image for Pranta Dastider.
Author 18 books328 followers
May 13, 2019
Good one. A run from beginning to end. Jimmy was great on this installment. And Ria was left out of the game very convincingly.
Profile Image for Harun Ahmed.
1,651 reviews418 followers
August 29, 2021
৩.৫/৫
অয়ন-জিমি সিরিজের আরেকটি উপভোগ্য বই।জিমিকে চালকের আসনে দেখে বেশ ভালো লাগলো।
Profile Image for Ratul.
70 reviews22 followers
August 12, 2020
কিশোর বয়সী মগজ যে রহস্যে বিভ্রান্ত হবে, যে ট্যুইস্টে চমকে উঠবে- পুর্ন বয়সী মগজের কাছ থেকে স্বভাবতই সেই একই প্রতিক্রিয়া আশা করা যায় না। কাজেই প্রত্যাশার ঘুড়িকে বেশি উঁচুতে না উড়িয়েই ছেলেবেলার অন্যতম প্রিয় সিরিজের নতুন এই বই গুলো পড়া শুরু করেছিলাম। তাছাড়া ঘুরি বেশি উঁচুতে উড়ানোও রিস্কি ব্যাপার,মাঞ্জা দেয়া ধারালো সুতায় বেঁধে স্যাটেলাইট ফ্যাটেলাইট ভেঙে পরে যেতে পারে 😑। সে যাই হোক, প্রত্যাশা যেটা ছিল, সেটা হচ্ছে লেখকের লেখনি এবং এই সিরিজের অতীর রেকর্ড। অতীতে অনিয়মিত ভাবে অল্প যে কয়েকটা বই বের হয়েছে এই সিরিজের, সবগুলোর কাহিনিই ছিল মানসম্মত। আর লেখকের যে কয়টা অনুবাদ বা রুপান্তর আগে পড়েছি, তার সবগুলোর কাহিনীই হয়তো আমার সমান ভাল লাগে নাই, কিন্তু অনুবাদ পড়ার স্বাদ পেয়েছি ষোলআনা।
আগেই বলেছি, খুব জটিল কোন গল্প আশা করিনি, কিন্তু তারপরও স্বীকার করতেই হচ্ছে, প্রতিটা বইয়েরই একাধিক জায়গায় চমকে দিতে সক্ষম হয়েছেন লেখক। চারটে বইয়ের মধ্যে সবচেয়ে ভাল লেগেছে 'এমিলির চোখ' - সম্ভবত এর ব্যাতিক্রমধর্মী কাহিনির জন্য। বিষয়বস্তর জন্য 'কালোজাদু' হয়তো অনেককেই 'তিন গোয়েন্দা' সিরিজের টেরর ক্যাসেলের কথা মনে করিয়ে দেবে, তবে মিল ওই টুকুই। 'রাত নিশুতি' বলা যায় পিওর সাসপেন্স থ্রিলার। এই বইটায় গোয়েন্দাপ্রধান অয়নের অ্যাক্টিভিটি তুলনামুলক কম থাকলেও (মগজাস্ত্রের ব্যবহার বাদে), দুর্দান্ত গতির কারণে পড়া শুরু করার পর হাত থেকে রেখে দেয়া মুশকিল। তবে একটা বিষয় নিয়ে সামান্য একটু খটকা আছে। এখানে বললে স্পয়লার হয়ে যাবে, সময় সুযোগ হলে লেখকের কাছ থেকে জেনে নেবার ইচ্ছা আছে। 'নিষিদ্ধ দ্বীপ' যথেস্ট আনপ্রেডিক্টেবল, এমিলির চোখের পর এটাই সবচেয়ে বেশি ভাল লাগছে। সবগুলা বইয়েরই প্রচ্ছদ চমৎকার হয়েছে।
বইগুলো সংগ্রহ করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, বড় হবার পর আমার কন্যা পড়বে এগুলো। একই উদ্দেশ্যে আরও বই সংগ্রহ চলছে :) । কিন্তু কেনার পর নিজেই পড়ার লোভ সামলাতে পারি না। একেকটা বই যেন একেকটা টাইমমেশিন। কয়েক ঘন্টার জন্য যে কিশোর বয়সে ফিরে যাই।
অয়ন-জিমির কাছে ফিরে আসি। ছেলেবেলার প্রিয় এই সিরিজটা কেন যেন সবসময়ই কিছুটা আড়ালেই থেকে গেল। একটা সময়ে তিন গোয়েন্দার স্বর্ণালী যুগের ছায়ায় ঢাকা পরে গিয়েছিল এই সিরিজটা। আর এখন সম্ভবত লেখকের পেশাগত ব্যস্ততা একটা কারণ। কারণ যাই হোক, সিরিজটা আবার নতুন করে শুরু হয়েছে (করোনার জন্য একটা ছেদ পরেছে যদিও), আশা করা যায় বিরতিহীন ভাবে আরও অনেকদিন চলবে সিরিজটা। আপাতত 'জল টলমল' এর অপেক্ষায়।
Profile Image for Shotabdi.
818 reviews194 followers
March 9, 2024
এইটা পড়ার সাথে সাথে অয়ন-জিমি সিরিজের এখন পর্যন্ত লেখা সব গল্প পড়া হয়ে গেল।
এক রাতের এই দারুণ সাসপেন্স থ্রিলারটা সত্যিই খুব উপভোগ্য। প্রতি মূহুর্তেই কী হয় কী হয় ভাব ছিল।
এলিভেটরে আটকা পড়ার জায়গাটায় উত্তেজনায় আমারই দম বন্ধ হয়ে আসছিল। এটাতে জিমির চমকপ্রদ ভূমিকা আছে যেটা সিরিজের নামকে সার্থক করে।
কালার ব্যান্ডিটের আইডিয়াটা বা নামগুলো কি ট্যারান্টিনোর reservoir dogs থেকে অনুপ্রাণিত?
অয়ন-জিমির অন্যতম সেরা কাজ।
Profile Image for Lubaba Marjan.
119 reviews47 followers
September 4, 2025
অসাধারণ কিশোর থ্রিলার! প্রতি মূহুর্তে ভাবছিলাম কি হতে চলছে ; অয়নের এলিভেটরে আটকে পড়া, জিমি এই গল্পে অনেক সাহসীকতা দেখিয়েছে যেটা ভালো লেগেছে। এক্সাম চলছে কিন্তু এক্সামের পড়া বাদ দিয়ে এক বসায় বইটা শেষ করলাম।
Profile Image for Ahmed Aziz.
381 reviews69 followers
December 30, 2024
পুরোটাই টান টান উত্তেজনা। শেষেরটা বেশি সাদামাটা না হলে পুরো পাঁচ তারাই দিতাম।
Profile Image for Jeon Sajal.
6 reviews
November 18, 2020
শুরু থেকেই উত্তেজনা। সেই হারানো তিন গোয়েন্দার স্বাদ। অয়ন জিমির দারুন এবং must read adventure
Profile Image for Mohammad Eshtiaque Hossain.
14 reviews
February 8, 2022
গল্প ভালোই ছিলো, তবে অর্ধেক পড়ার আগেই কালপ্রিট কে বুঝে গেলাম :/ এই বইগুলো পড়ার বয়স বোধহয় পেরিয়েই এলাম
Displaying 1 - 10 of 10 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.