* পদার্থ-অপদার্থের কথা * পাতায় পাতায় নিশির শিশির * পানির অপর নাম জীবন * হাওয়ায় হাওয়ায় * রঙধনু কেন ওঠে? * মেঘেরা কি করে আকাশে ভেসে থাকে * মেঘের পাড় রুপোলি কেন? * বজ্র হাসে মেঘের কোলে * বিজলি থেকে সাবধান * বেড়িয়ে আসি চাঁদের দেশে * হে সূর্য, তুমি আমাদের ... * যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা * আর এক পৃথিবীর জন্যে * সাহারার বুকে সাগর * ছোট আর বড়
Abdullah Al Muti Sharfuddin (Bengali: আবদুল্লাহ আল মুতী শরফুদ্দিন) was a Bangladeshi educationist and popular science writer. He gained Kalinga Award of UNESCO in 1969.
বিদ্যে বোঝাই বাবুমশাইয়ের মত swag দেখাতে চাইলে বিজ্ঞানের সাধারণ জ্ঞান থাকাটা খুব দরকার। ষোলো আনা জীবনের বারো আনাই মিছে হয়ে যাবে যদি জানা অজানার দেশের মত বই না পড়া হয়। অনেকে কিশোর বয়সেই এসব বই পড়ে অলরেডি বিদ্যে বোঝাই হয়ে আছে। আর যারা পড়েনি তারা বৃদ্ধ মাঝির মত ফ্যালফ্যালিয়ে না হেসে দ্রুত বই নিয়ে বসে পড়তে পারে। কবি নিরবতা ভেঙে বলেছেন- জানার কোন বয়স নাই, জানার চেষ্টা চালাতে হবে তাই।
আকাশের চূড়া কেন নীল,মেঘের পাড় কেন রূপালী কিংবা শীতকালে অন্ধকার রাতে যদি আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে শুকনো চুলে কেউ চিরুনি চালাতে থাকে তাহলে দেখা যাবে চুলে পট্ পট্ করে শব্দ হয়, খুদে খুদে আগুনের ফুলকি দেখা যায়, কোত্থেকে এলো এই ফুলকিগুলো?
পারছেন না? শুধু সাঁতার জানেন বলে নির্লজ্জের মত মিটমিট করে হাসছেন! এখন বিদ্যে বোঝাই বাবুমশাই যদি ব্যাগ থেকে লাইফজ্যাকেট বের করেন?
মোরাল অফ দা রিভিউ: বাবুমশাই যদি সাঁতারটা শিখে ফেলেন (অথবা লাইফজ্যাকেট), মাঝির কোর্টে তখন আর পাঞ্চলাইন মারার মত বল আসবে না। তাই প্রতিযোগিতায় থাকতে মাঝিকে গণশিক্ষা কার্যক্রমের কারিকুলামভুক্ত আবদুল্লাহ আল মুতীর লেখা পপ সাইন্সের কিতাব পড়তে হবে। তবে ফসিল ফুয়েলের ক্ষতিকর প্রভাব, চাঁদমামার বাড়িতে পিকনিকের ভাবনা, বেরিং প্রণালীতে বাঁধের পরিকল্পনা,... এসব ব্যাপারে জানা অজানার দেশের থেকে আপডেটেড বই পড়তে হবে। মাঝি স্মার্ট, সাইন্স স্যাভি হইলে কপিলা আপনাতেই আইসা বলবে - আমারে নিবা মাঝি লগে?
Why didn't I read this book in my childhood? Things are explained in such simple, beautiful, intriguing ways that one can't but be awed at this book, about this writer. Everyone who has a curious and wandering mind should experience this gem of a read.