Jump to ratings and reviews
Rate this book

বিজয়ী হয়ে ফিরব নইলে ফিরবই না

Rate this book
1. এক ইমান আলী, এক শমসের আর এক মা
2. ভিন্ন রকম ভালবাসা
3. ব্রাত্যজনের যুদ্ধকথা
4. নুরু ও বাচ্চুদের গল্প
5. একাত্তরের এক কিশোর মুক্তিযোদ্ধা - রমজান আলী
6. আমজনতার যুদ্ধকথা
7. বীরযোদ্ধার বীরগাঁথা - জহুরুল হক মুন্সী, বীর প্রতীক (বার)
8. দুই সালাহউদ্দীন

96 pages, Hardcover

First published February 1, 2005

28 people want to read

About the author

Qamrul Hassan Bhuiyan

20 books8 followers

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
2 (28%)
4 stars
2 (28%)
3 stars
3 (42%)
2 stars
0 (0%)
1 star
0 (0%)
Displaying 1 - 3 of 3 reviews
Profile Image for Nabila Tabassum Chowdhury.
363 reviews272 followers
December 14, 2014
এই বইটির রিভিউ লেখা ভয়ানক কঠিন একটা ব্যাপার। কারণ বইটি নিজেই মুক্তিযুদ্ধের 'বীরত্ব' অংশটুকুর জিস্ট। ৯৬ পৃষ্ঠার মাঝে লেখা প্রতিটি বাক্য আমাকে ঘিরে রেখেছে! আমি কাকে বাদ দিয়ে কাকে নিয়ে আলোচনা করবো??

প্রথমে লেখকের কথা বলি। বছর দেড়েক আগে আমার সৌভাগ্য হয়েছিল মেজর কামরুল হাসান ভুঁইয়ার সাথে দু ঘণ্টার মত কথা বলবার। ওনাকে একটি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত করতে গিয়েছিলাম, এক জায়গায় খবর পেয়েছিলাম ওনার কাছে অনেক দুর্লভ ছবি আছে, সেগুলো হাসিল করার উদ্দেশ্যে গিয়েছিলাম। কিন্তু উনি আমাদের বসিয়ে রেখে চা খেতে দিয়ে দীর্ঘক্ষণ কথা বললেন। উনি একজন যোদ্ধা তা ওনার ব্যক্তিত্বে প্রকাশ পায়। 'মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কাজ করি' পরিচয় দেবার পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষজন অনেক বেশী স্নেহ প্রকাশ করেন, কিন্তু উনি তা করলেন না, বললেন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কাজ করি ভাল কথা কিন্তু কতটুকু জানি আমরা? কি সাহসে কাজ করতে নেমেছি?? তাও আবার অন্যকে ইতিহাস জানাতে চাই। নিজেরা কিছু না জেনেই অন্যকে কি জানাবো?? খানিকটা থতমত খেয়ে গেলেও আমি আত্মবিশ্বাসী (বোকারা আত্মবিশ্বাসী হয়) কারণ আমার ছোট্ট গণ্ডির মাঝে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে জানাশোনার ক্ষেত্রে আমি মোটামুটি শীর্ষ স্থানীয়। কিন্তু এরপর উনি জানালেন মুক্তিযুদ্ধের পর থেকেই উনি মুক্তিযুদ্ধকে জানার চেষ্টা করছেন। না, পুরো মুক্তিযুদ্ধ সর্বব্যাপী, একজনের জন্য কখনোই সম্ভব নয়। তাই উনি শুধু বীরত্বের অংশটুকুই জানার চেষ্টা করছেন সেই ১৯৭১ থেকে এতটা বছর। কিন্তু তেমন কিছুই উনি জানতে পারেননি। এত বীরত্ব, তার শেষ নেই। 'বিজয়ী হয়ে ফিরব নইলে ফিরবই না'র লেখকের কথা অংশ তিনি লিখেছেন-
"সবাই এগিয়ে চলছে। আমি রয়ে গেছি সেই একাত্তরেই। একাত্তরে থেকেই আমি এগিয়ে চলছি। সহযাত্রীরা হয়তো দেখছেন যে আমি কালের এক খণ্ডে থিতু হয়ে গেছি।

গতিময় পৃথিবীর আমার প্রয়োজন নেই। গতানুগতিক সূর্য কাল সকালে না উঠলেও আমার কিছু যায় আসে না"

আমরা কিছু বলছি না, উনি শুনতেও চাচ্ছেন না, নিজেই বলছেন। জমানো ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। আমাদেরকে পথের দিশা দিতে চাইছেন। কিন্তু উনি যে যোদ্ধা, ওনার ভঙ্গি আক্রমণাত্মক। বলছেন ইতিহাস বিকৃতির কথা। বলছেন কিভাবে হুমায়ূন আহমেদের মত লেখক ও ভুল-ভাল-কাল্পনিক ইতিহাস জোড়া লাগিয়ে লিখেছেন জোছনা ও জননীর গল্প। বলছেন রাজাকারের গাড়িতে পতাকা উড়ার কথা। বলছেন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কাজ শুরু হয়ে থেমে যাবার কথা। আরও অনেক কথা। বলছেন সত্যিকার বীরত্বের গাঁথা। সাধারণ মানুষের বীরত্ব। সেই সাধারণ মানুষদের অসাধারণ বীরত্বই উঠে এসেছে 'জনযুদ্ধের গনযোদ্ধা'য়, 'বিজয়ী হয়ে ফিরব নইলে ফিরবই না'য়। গল্প বলার ফাঁকে ফাঁকে সেই দুর্লভ ছবি থেকে প্রাসঙ্গিক দুই একটি ছবি দেখতে দিচ্ছেন। না, তখন আর সে ছবি চাইবার শক্তি আমাদের মাঝে ছিল না। কথা বলতে বলতে প্রায় রাত দশটা হয়ে গেলে উনি আমাদের বিদায় দিলেন। উপহার হিসেবে দিলেন মুক্তিযুদ্ধের কমিক সিরিজ এর ছয়টি বই। আর 'মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই' নামে ৫৬ পৃষ্ঠার একটি বইয়ের তালিকা।

নিজের মূর্খতা সম্পর্কে সচেতন হয়ে ফিরে এলাম। কিন্তু এতে দুঃখের কিছুই নেই, ধন্যবাদ মেজর কামরুল হাসান ভুঁইয়া, আমি কিছুই জানি না ব্যাপারটা আমাকে জানানোর জন্য।

নাম-ই বলে দেয় কী অসাধারণ বীরত্ব গাঁথা নিয়ে, কী ভয়ানক ভালবাসার গল্প নিয়ে, কী আত্মপ্রত্যয়ের মুগ্ধতা নিয়ে লেখা 'বিজয়ী হয়ে ফিরব নইলে ফিরবই না'।

ইমান আলীদের মতো যোদ্ধাদের কাছে মৃত্যুই এক অনুপম অহংকারের বিষয়! কিসের আশায়!!

অথবা সেই মেয়েটি, যার স্বামী ছুটিতে আসায় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারকে প্রশ্ন করে,
-"স্যার আমাদের উনি কি ভাল যুদ্ধ করে না?"
- "কেন? বাহার তো খুব ভাল যুদ্ধ করে। ও খুব সাহসী।
-"তাহলে যে স্যার এই কয়দিন উনি বাড়িতে। আপনারা উনারে যুদ্ধে নেন না"
এই কিশোরী মেয়েটি স্বামীকে মৃত্যুর মুখে দাঁড় করাতে চায় কী প্রাপ্তির আশায় পাবে ?? এক টুকরো পতাকা ওকে কী দেবে??

ইব্রাহীমের মাকে ইব্রাহিমের মৃত্যু সংবাদ দিতে গিয়ে রফিক যখন বলে তারা যে যুদ্ধ করছে সেখানে যেকোনো মুহূর্তে যে কেউ মারা যেতে পারে, মারা যেতে পারে ইব্রাহীম ও। তখন ইব্রাহিমের মা বলে "হ, তা তো পারেই। আমার ইব্রাহিম মরলে কী অইছে, তোরা আছস না?' রফিক আর আর বাকিটা বলতে পারেন না। সে কথা স্মরণ করে এখনো হাউমাউ করে কাঁদেন, হাত দিয়ে চোখের পানি মোছেন আর ভেজা হাত মুছে ফেলেন প্যান্টে। আর আমরা পরে যাই যন্ত্রণায়। কে বেশী বীর, ইব্রাহীম না ইব্রাহীমের মা??

ওসমান যুদ্ধে যেতে চায় কিন্তু ওসমানের মা বলে "বাবা আমার ওসমান ছোড পোলা, ও মইরা যাইবো। বাবারে, আমার পোলাডা খুব ভীতু। রাইতে পেশাব করতে উডলে আমার ডাইক্কা তোলে। পেশাব করনের সময় এক আত দিয়া আমার শাড়ি ধইরা থাকে। আমার পোলায় যুদ্ধ করবো ক্যামনে।" কিন্তু ওসমান কি ছোট? ওসমান কি ভিতু?? না কোনো আগ্নেয়াস্ত্র না, বৈঠা হাতে সামনা সামনি অস্ত্রধারী দুই শত্রুকে কাবু করে ওসমান... কী সেদিন ওসমানকে বড় করে তুলেছিল? কী সেদিন ভীতু ওসমানের সমস্ত ভয় দূর করে ওকে করেছিল বীর??

নাম না জানা মুক্তিযোদ্ধা একজন মুক্তিযোদ্ধা ঠিকই বলেছিলেন, আমরা কখনো যোদ্ধার আনন্দ জানতে পারবো না। শত্রুর হাত থেকে মাতৃভূমি মুক্ত করার আনন্দ আমরা জানতে পারবো না। তাই আমরা জানতেও পারবো না, কী খুশিতে রমজান আনন্দ করতে করতে দৌড়ে ঢুকে যায় শত্রুর সীমানায়। আনন্দে ফেটে পড়তে চাওয়া রমজানকে যুদ্ধক্ষেত্র হতাশ করে না। শত্রুর পাতা মাইন থাকে ছিন্ন-ভিন্ন করে ফাটিয়ে দেয় কিশোর রমজানকে।

ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন না জানি কি ভালবাসার বাঁধনে বেঁধে ছিলেন তার কোম্পানীর সৈন্যদেরকে। তাই সহযোদ্ধাদের কাছে জীবিত সালাউদ্দিনের চেয়ে মৃত সালাউদ্দিনও কম প্রিয় কিছু ছিলেন না। মৃতদেহ তুলতে গিয়ে গুলি লাগে সহযোদ্ধা সিরাজের। লুটিয়ে পড়েন সিরাজ। কিন্তু কমান্ডার সালাউদ্দিন যে সবারই ভালবাসার ছিলেন, এগিয়ে আসেন সিপাই হায়াত আলী। শত্রুর গুলিতে ঝাঁজরা হয়ে গেলেন তিনিও। সবার ভালবাসার সালাউদ্দিনের রক্তই রঙ্গিন করেছে আমাদের পতাকাটা।

কিন্তু এত দিয়েই কি পেলেন এই যোদ্ধারা!! স্বাধীন দেশে চুন্নু তো রিকশা চালায়। আর মোক্তার মরে ডাকাত অপবাদে পুলিশের গুলির ক্ষততে। যাদের কষ্টে স্বাধীন এ দেশ, তারা এখনো কষ্টই পেয়ে যাচ্ছে। আর ভাল আছি আমরা। এতটা ভাল আছি যে 'আই হেট পলিটিক্স' বলে মুক্তিযুদ্ধকে পাশে সরিয়ে রাখি। জাতীয় সংগীত বাজলে উঠে দাঁড়াতে ইচ্ছা হয় না। কিন্তু আমার বিশ্বাস হাদীউজ্জামান এখনো স্বর্গলোকে হয়তো উঠে দাঁড়ান। এই হাদীউজ্জামান আবার কে?? শত্রুর মর্টারে আহত হাদীউজ্জামানকে যখন সহযোদ্ধা আলী কোলে করে নিয়ে যাচ্ছে, তখন আলীকে হাদীউজ্জামান অনুরোধ করে, "চাচা, তুমি আমাকে দেশের গানটা শোনাও'...আহত সহযোদ্ধাকে নিয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে আলী বেসুরো গলায় গায় "আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি"......

হাহ্‌ বাংলাদেশ!!! ভালবাসার বাংলাদেশ!!
Profile Image for Nahar  Trina.
44 reviews59 followers
January 3, 2017
নাবিলার অসাধারণ রিভিউটার পর আসলে আর কিছুই বলার থাকে না। রিভিউ আমি লিখতেও জানিনা ঠিকভাবে। এখানে মোটেও তাই রিভিউ লিখবার চেষ্টা নেই, বইটা পড়ে দুই পয়সার ভাবনা(বলা ভালো বাগাম্বড়) টুকে র���খার ইচ্ছাতেই কীবোর্ডের আশ্রয় নেয়া। (মোহাম্মদ জাফর ইকবাল সহ)মুক্তিযুদ্ধ যাঁদের 'এখনো স্বপ্ন দেখায়' লেখক বইটা তাঁদের উৎসর্গ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অনেককেই স্বপ্ন দেখায়। স্বপ্নের ঘোরেই কেটে গেলো কতটা সময়। বোকারাই স্বপ্নের ঘোরে আচ্ছন্ন হয়ে প্রতিক্ষায় থাকে, কোন এক অবাক ভোরে 'জাগো বাহে কুন্ঠে সবাই' বলে হাঁক ছাড়বেন কেউ...

কিন্তু বুদ্ধিমানেরা(!)কাজ করে যায় নিরন্তুর। তাদের কাজের ভয়াবহতা এখন পঞ্চান্ন হাজার বর্গমাইল জুড়েই শুধু ক্রিয়াশীল তা না। যেকারণে কুলাঙ্গার,বেজন্মা গোআযমের মৃত্যুর খবর আন্তর্জালে পরিবেশিত হয় অতি তোয়াজের সাথে!!! আর খবরহীনভাবে ধুঁকেধুঁকে মারা যান একাত্তরে গর্জে ওঠা মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই। পরশুরামের 'পরশপাথর' গল্পের সেই কর্মচারীর মত আমাদের জাতীয় ইতিহাসের 'পরশপাথর' মহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরবকে হজম করার প্রক্রিয়া শুরু করাতে যিনি সবচে' বেশি সাহায্য করেছিলেন, বলতে লজ্জা পাচ্ছি তিনিও একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। একজন মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া তখনও পরম মমতায় আঁকড়ে থাকেন '৭১ এর বীরত্বগাঁথা। এঁরাই আমাদের অন্ধকারে পথ দেখাবার বাতিঘর। অবিকৃত ইতিহাস লিপিবদ্ধের এইসব কারিগরেরা বাংলাদেশ নামের দেশটার পাঁজর যেন। যে মমতায়, যে সততায় দেশকে রক্ষার জন্য যুদ্ধের মাঠে চলে গিয়েছিলেন লক্ষ মানুষ, আমরা কল্পনাতেও তাঁদের সে বোধ/অনুভূতিকে ছুঁতে পারবো না জানি। তাঁদের ঋণ শোধের ক্ষমতা হয়ত বা নেই আমাদের, কিন্তু অকপট হয়ে ক্ষমা তো চাইতে পারি তাঁদের উদ্দেশ্যে।

হে আমাদের পূর্বপুরুষেরা, তোমরা যাঁরা বুকের রক্ত ঢেলে আমাদের জন্য একটা স্বাধীনদেশ আর পতাকার অধিকার দিয়ে গেছো, আমাদের দীনতা ক্ষমা করো! 'আমরা তোমাদের ভুলবো না' বলে গেয়ে ওঠা শব্দাবলী নিছকই গান। কারণ আমরা তোমাদের মনে রাখিনি। নিদির্ষ্ট কিছু তারিখের তাগাদায় এ গান গাই, গেয়েই ভুলে যাই। আমাদের এই স্মৃতিবিভ্রম ক্ষমা করো! আমাদের পাঠ্য বই কিংবা মননে আরব্যরজনী যতটা গুরুত্ব পায়, তোমাদের ততটা গুরুত্ব না দেবার অক্ষমতা ক্ষমা করো! ভীনদেশি (কিছু কিছু) যুদ্ধের সিনেমার সাজানো গল্পের টম,ডিক হ্যারিদের বীরত্বে আপ্লুত হয়ে ভাবি আহা কী দেশ প্রেম! আমাদের হাজারো বীরেরা তখন আউট অফ ফোকাসে!
বুকের ভেতর তীব্র আগুন থাকা সত্ত্বেও এমন নির্লিপ্ত ঘোরের সময় আর কত দীর্ঘ হবে??? কেন আমরা শুনতে পাচ্ছি না শহিদ রুমির অকৃত্রিম উচ্চারণ "Do your best for SHONAR BANGLA." মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বুকে নিয়ে আর কতকাল ঘুমিয়ে কাটানো হবে????


মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি উদাসীনতা বন্ধ হোক।ঠাকু(মুক্তিযোদ্ধা)ফেলেকুকুর(রাজাকার)পূজা বন্ধ হোক। পাঠ্যবইতে মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের কাহিনি ছাপাবার ব্যবস্হা নেয়া হোক।রাজাকারদের পালের গোদা গোআযমসহ তার প্রধান চ্যালাদের কেচ্ছা কাহিনি পাঠ্যবইতে আনা হোক।অসামান্য সব বীরত্বের কাহিনি নিয়ে নিজ দেশেই মুক্তিযুদ্ধ ভিক্তিক চলচ্চিত্র বানানোর প্রকল্প চালু হোক। মুক্তিযুদ্ধের বই পাঠ শেষে, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা ভালোবাসার অনুভূতি জেগে থাকুক শিখা অর্নিবাণের ধৈর্য্য নিয়ে। মুক্তিযুদ্ধ ভিক্তিক বইগুলো যেন বেশি মানুষ পাঠ করতে পারেন সেজন্য জনে জনে ছড়িয়ে দেয়া হোক। অনেক ঘুমিয়েছি, আসুন জেগে উঠি, ছোট ছোট কাজ শুরু করি, হোক সেটা বই পড়তে অন্যকে উদ্বুদ্ধ করার মত কিছু, শুরুটা তো হোক(এরকম কাজ শুরু হয় ঠিকই, সময়ে আবার থিতিয়েও যায় কেন জানি!)

এই বইয়ের লেখক মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া সম্পর্কে যাবতীয় আবেগ ডাস্টবীনে নিক্ষিপ্ত হইলঝ পিরিওড।


Profile Image for Emtiaj.
237 reviews86 followers
December 14, 2014
পাঁচে পাঁচ পাওয়ার মতো বই। কিন্তু কথা হচ্ছে লেখকের তিনটা বই এবং একাত্তরের কিশোর মুক্তিযোদ্ধা বইটা পড়ার কারণে অনেক গল্পই (?!) আমার পড়া ছিল। সেক্ষেত্রে পাঁচে তিন। পাঁচ আর তিনের গড় হচ্ছে চার। ওটাই দিলাম :D
Displaying 1 - 3 of 3 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.